জামাত শিবির সারা দেশে সহিংসতা চালাচ্ছে । চালাচ্ছে নাশকতা এবং তাণ্ডব। তাদের তাণ্ডবের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ বিশেষত সংখ্যালঘুরা। তারা মন্দিরে আগুন দিয়েছে, বাড়িঘরে হামলা, লুট এবং বিপুল জানমালের ক্ষতি করেছে। তারা পুলিশ ফাড়িতে হামলা করে কুপিয়ে পুলিশ সদস্যদের খুন করেছে।
তারা ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে মানুষ মেরেছে। রেললাইনের ফিশপ্লেট খুলে ফেলে ভয়াবহ নাশকতা করার চেষ্টা করেছে। সরকারী অফিসে আগুন দিয়েছে। কোন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে এই রকম তাণ্ডব ও সহিংসতা চালানো সম্ভব না। জঙ্গী উগ্র মৌলবাদী গোয়ার না হলে এভাবে কেউ ধ্বংসযজ্ঞে মেতে ওঠে।
আমি মনে করি, এই সব কুলাঙ্গারদের গুলি করে মেরে ফেললে দেশের কোন ক্ষতি নাই। এক বাটপার স্বঘোষিত আল্লামা যার সার্টিফিকেট ভুয়া এবং যে গণহত্যা, গণধর্ষণ, লুট এবং ধর্মান্তকরণসহ নানা অপরাধে অভিযুক্ত এক যুদ্ধাপরাধী তার পক্ষে যারা এ সব ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে, তাদের গুলি করাটা জায়েজ। তাছাড়া পুলিশ যখন আক্রান্ত হয়, আত্মরক্ষাত্বে গুলি করে আক্রমণকারীকে মেরে ফেলা জায়েজ।
আগামী তিন দিনের হরতালে যারা সহিংসতা চালাবে, তাদের পরিষ্কার গুলি করে মেরে ফেলা হোক। হরতাল ঘোষণা করা গণতান্ত্রিক অধিকার, কিন্তু কাউকে জোর করে হরতাল করতে বাধ্য করা গণতান্ত্রিক অধিকার না।
হরতাল করা যেমন গণতান্ত্রিক অধিকার, তেমনি হরতাল না করাটাও গণতান্ত্রিক অধিকার। গণতান্ত্রিক অধিকার তারই প্রাপ্য, যে অপরের গণতান্ত্রিক অধিকারকে শ্রদ্ধা করে।
হরতালের নামে মানুষের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িঘরে হামলা করাটা অবশ্যই গণতান্ত্রিক অধিকার না। যারা এসব করছে তারা গণতন্ত্র মানে না। সুতরাং আক্রমণকারীকে গুলি মেরে ফেলাটাকে আমি অন্যায় মনে করি না।
মানুষ যখন পশু হয়ে যায়, তখন তার জন্য মানবাধিকার খাটে না।
বাটপার স্বঘোষিত আল্লামা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে দেখুন : Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।