কেকের ছবি কেন দিলাম সেই কথায় পরে আসছি। আগে মূল পোস্ট।
আম্মার বাগানের কিছু ছবি নিয়ে আগে একটা পোস্ট দিয়েছিলাম। আজকে আরও অল্প কিছু ছবি নিয়ে আবার এলাম।
১. শুরুতে পাতাবাহার।
এটা ছাড়া কী বাগান হয়?
২. এরপর একে একে আসবে নাম না জানা যত গাছ।
৩. নাম জানি না কোনটারই।
৪. জানি না জানি না..............
৫. এই গাছটা আম্মা ফেরিওয়ালার কাছ থেকে কিনেছিলেন। ফেরিওয়ালা নাম বলেছিল ক্যাকটাস। আমার এই নাম নিয়ে যথেষ্ট সন্দেহ আছে।
সাধারনমানুষের তথ্যমতে এটা এক ধরণের পাথরকুচি।
৬. কতই না গাছের নাম জানা বাকী আছে।
৭. না জানি গাছের কি জানি পাতা।
৮. এই টবটা শুধুই থানকুনি পাতার জন্য।
৯. এখানে ঘৃতকুমারীর সাথে শেয়ার করতে হচ্ছে।
১০. ঘাসের জন্যও রয়েছে আলাদা টব। সাধারণমানুষের তথ্য অনুযায়ী এর নাম পেঁয়াজ ফুল।
১১. একটা পুঁই গাছ।
১২. দুইটা, পাঁচটা.............অনেকগুলো পুঁইগাছ।
১৩. পুঁই ফল।
১৪. ডালিম গাছে মৌ, না না তিনটা ডালিম।
১৫. নয়নতারার ঝাড়।
১৬. পাথরকুচির ফুল।
১৭. এই গাঁদাটা আমার পছন্দের, কিন্তু শুকিয়ে গেছে।
১৮. গাছভর্তি ক্রিস্যানথিমাম হয়েছিল, কিন্তু আমি যেতে না যেতেই সব শুকিয়ে গেছে।
এই দুটোকেই শুধু আস্ত পেলাম।
১৯. এক নজরে আম্মার মিনি জঙ্গল।
এবার আসি কেকের কথায়। আজ ব্লগে আমার দুই বছর পূর্তি, তাই সবার জন্য উপরে কেক দিলাম। আর এই রইল কুক।
যার যেমন পছন্দ খেতে থাকুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।