রোববার ভোরে সিঅ্যান্ডবি এলাকায় একটি বাসা থেকে রাফিদা আকতার নিগার (১৩) নামে ওই কিশোরীর লাশ উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন চান্দগাঁও থানার এসআই মোহাম্মদ জাকের হোসাইন।
নিগার চান্দগাঁও নূরুল ইসলাম বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল।
এসআই জাকের বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “পরিবারের পক্ষ থেকে মেয়েটি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছে জানালেও মৃত্যুটি সন্দেহজনক। ”
তিনি জানান, নিগারের মা খালেদা আকতার আট মাস আগে শফিউল আলম সওদাগর নামে এক ব্যক্তিকে বিয়ে করে ওই এলাকার একটি বাড়িতে থাকতেন।
শফিউলের আগের ঘরে চার ছেলে রয়েছে।
তারাসহ নিগার মায়ের সঙ্গে সৎ বাবার বাড়িতেই থাকত।
পুলিশ এসে মাটিতে শোয়া অবস্থায় রাফিদার লাশ পায় জানিয়ে এসআই বলেন, “রাতে মেয়েটির সঙ্গে শফিউলের আগের ঘরের তার সমবয়সী এক ছেলের সাথে ঝগড়া হয়। বিষয়টি নিয়ে তার মা খালেদা মেয়েটিকে চড় মারেন এবং অভিমান করে মেয়েটি গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। ”
তবে পুরো ঘটনাটি ‘সন্দেহজনক’, বলেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।
এই ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে।
লাশ ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান এসআই জাকের।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।