আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভারত আমাদের পাখিও ভাবে না : আর কোনো ফেলানী নয়



ভারত আমাদের পাখিও ভাবে না : আর কোনো ফেলানী নয় সীমান্তে আর কোনো ফেলানীর মৃত্যু হবে আমাদের জন্য সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। প্রতিদিনই যেভাবে বিএসএফ মানুষ মারছে তাতে আমরা কোথায় অবস্থান করছি বোঝা মুশকিল। অথচ এর কোনো প্রতিকার দেখা যাচ্ছে না। কোনোভাবে আমাদের লোকজনকে হত্যা বন্ধ হচ্ছে না। আমরাও উচ্চপর্যায় থেকে কোনো প্রতিবাদ নিন্দাও দেখি না।

বিএসএফও ফ্লাগ মিটিং পর্যন্ত। অথচ মৃত্যু প্রতিদিনই কারো না কারো জীবন কেড়ে নিচ্ছে। বুলেট বিদ্ধ বাংলাদেশ নিয়ে বিএসএফও বেশ তামাশা করছে। ফেলানী দেশকে নাড়া দিয়েছে। ভারতের কোনো কোনো মহলেও নাড়া দিয়েছে।

কলকাতায় সমালোচিত হচ্ছে। অথচ আমাদের কোনো কোনো হৃদয়কে নাড়া দিতে পারেনি। আমরা চাই না আমাদের আর একটি নাগরিকের জীবন বিএসএফএর বুলেটে ঝড়ে যাক। আর দুর্ভাগ্য বাংলাদেশকে গ্রাস করে নিক। আর কোনো প্রকার হয়রানিই আমরা ভারত থেকে আশা করি না।

দুই দেশের সীমান্ত উত্তেজনা একপক্ষের তরফ থেকে ক্রমেই বাড়ানো কারোই কাম্য নয়। এভাবে মানুষ মেরে সীমান্তে বসবাসরত বাংলাদেশী নাগরিকদের নানা ভাবে হয়রানির উদ্দেশ্য আসলে কি তা স্পষ্ট হওয়া দরকার। এর প্রকৃত রহস্য কি তাও সবার কাছে স্পষ্ট হওয়া দরকার। স্ট্যাটিসটিকস দিলে অনেক দেয়া যায়। বিভিন্নভাবে বিএসএফ এর হত্যা নির্যাতনের পরিসংখ্যান এপর্যন্ত একটি স্বাধীন দেশের জন্য ভয়াবহ।

যে সকল নৃশংস হত্যাকাণ্ড বিএসএফ এপর্যন্ত ঘটিয়েছে তার উপযুক্ত জবাক কাম্য ছিল। কিন্তু এখনো সবাই চুপচাপ যেন কিছুই হয়নি। অথচ সীমান্তে কোনো প্রকার হত্যাই, নির্যাতন, হয়রানি যাতে বিএসএফ না করতে পারে সেই ব্যবস্থাই করতে হবে। গুলি করে মারলেও ভারত আমাদের পাখিও ভাবে না। তবে আমরা আর কোনো ফেলানীকে দিতে চাই না।

সীমান্তে আর কোনো ফেলানীর মৃত্যু হবে আমাদের জন্য সত্যি দুর্ভাগ্যজনক। প্রতিদিনই যেভাবে বিএসএফ মানুষ মারছে তাতে আমরা কোথায় অবস্থান করছি বোঝা মুশকিল। অথচ এর কোনো প্রতিকার দেখা যাচ্ছে না। কোনোভাবে আমাদের লোকজনকে হত্যা বন্ধ হচ্ছে না। আমরাও উচ্চপর্যায় থেকে কোনো প্রতিবাদ নিন্দাও দেখি না।

বিএসএফও ফ্লাগ মিটিং পর্যন্ত। অথচ মৃত্যু প্রতিদিনই কারো না কারো জীবন কেড়ে নিচ্ছে। বুলেট বিদ্ধ বাংলাদেশ নিয়ে বিএসএফও বেশ তামাশা করছে। ফেলানী দেশকে নাড়া দিয়েছে। ভারতের কোনো কোনো মহলেও নাড়া দিয়েছে।

কলকাতায় সমালোচিত হচ্ছে। অথচ আমাদের কোনো কোনো হৃদয়কে নাড়া দিতে পারেনি। আমরা চাই না আমাদের আর একটি নাগরিকের জীবন বিএসএফএর বুলেটে ঝড়ে যাক। আর দুর্ভাগ্য বাংলাদেশকে গ্রাস করে নিক। আর কোনো প্রকার হয়রানিই আমরা ভারত থেকে আশা করি না।

দুই দেশের সীমান্ত উত্তেজনা একপক্ষের তরফ থেকে ক্রমেই বাড়ানো কারোই কাম্য নয়। এভাবে মানুষ মেরে সীমান্তে বসবাসরত বাংলাদেশী নাগরিকদের নানা ভাবে হয়রানির উদ্দেশ্য আসলে কি তা স্পষ্ট হওয়া দরকার। এর প্রকৃত রহস্য কি তাও সবার কাছে স্পষ্ট হওয়া দরকার। স্ট্যাটিসটিকস দিলে অনেক দেয়া যায়। বিভিন্নভাবে বিএসএফ এর হত্যা নির্যাতনের পরিসংখ্যান এপর্যন্ত একটি স্বাধীন দেশের জন্য ভয়াবহ।

যে সকল নৃশংস হত্যাকাণ্ড বিএসএফ এপর্যন্ত ঘটিয়েছে তার উপযুক্ত জবাক কাম্য ছিল। কিন্তু এখনো সবাই চুপচাপ যেন কিছুই হয়নি। অথচ সীমান্তে কোনো প্রকার হত্যাই, নির্যাতন, হয়রানি যাতে বিএসএফ না করতে পারে সেই ব্যবস্থাই করতে হবে। গুলি করে মারলেও ভারত আমাদের পাখিও ভাবে না। তবে আমরা আর কোনো ফেলানীকে দিতে চাই না।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.