আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ট্রানজিট নিব ভারত, রাস্তাঘাট- রেলপথের জন্য লোন দিব তয় এই কাজে শতভাগ সেবা ও পন্য ভারত থেইকাই কিনতে হবে!! সুধিবে কি ছাত্ররা!!

এহহামিদা'র ব্লগ!!

ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দিচ্ছে হাম্বা সরকার!! এইজন্য রাস্তা ও রেলপথের কাজ করতে হবে!! হাম্বা হাসিনা ভারত থেইকা আইসাই কত কথা শুনাইল!! এখন আস ঘটনা হইল ভারত যে ১০০ কোটি ডলার লোন দিবে তা ভারতের ট্রানজিট সুবিধা বৃদ্ধির জন্যই দিবে ভারত!! এর জন্য যেইসব পন্য বা সেবা লাগবে তার সবটাই ভারত থেকেই নিতে হবে!! এই ট্রানজিটের জন্য কত টাকা লয়াল্টি ফি নেয়া হবে তার কোন খবর নাই!! বছর বছর এইসব ইনফ্রাসট্রাকচারের পিছনেকি পরিমান খরচ হবে তারকোন খবর নাই!! *************************************************** *************************************************** শতভাগ পণ্য ও সেবা কিনতে হবে ভারত থেকে ৭ হাজার কোটি টাকা ঋণের শর্ত শিথিল হয়নি আরিফুর রহমান: ট্রানজিটের জন্য বাংলাদেশের সড়ক অবকাঠামো নির্মাণ ও রেলপথের উন্নয়নে চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা (১ বিলিয়ন) ঋণ দেয়ার প্রতিশ্র“তি দিয়েছিল ভারত। বাংলাদেশের সঙ্গে ১০০ কোটি ডলারের এ ঋণ চুক্তিতে সই করার জন্য ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি আগামী ৭ আগস্ট ঢাকা আসছেন। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও ভারতের এক্সিম ব্যাংকের মধ্যে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হবে। বাংলাদেশের পক্ষে ইআরডির সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া চুক্তিতে সই করার কথা থাকলেও এক্সিম ব্যাংকের পক্ষে কে সই করবেন তা এখনো নিশ্চিত করা হয়নি বলে জানিয়েছেন ইআরডি সচিব। প্রতিশ্র“ত অর্থ পেতে ভারতের এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশকে খসড়া চুক্তিপত্রে যেসব শর্ত দিয়েছে সেগুলো হচ্ছে, ঋণের জন্য সুদ ধরা হয়েছে ১ দশমিক ৭৫ শতাংশ।

ওই ঋণের জন্য সুদের বাইরে কমিটমেন্ট ফি হিসেবে ধরা হয়েছে শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ। এ ঋণ গ্রেস পিরিয়ডসহ ২৫ বছরের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে। নির্দিষ্ট সময়ে ঋণের অর্থ শোধ করতে না পারলে (ঋণখেলাপি হলে) আরো ২ শতাংশ হারে জরিমানা দিতে হবে বাংলাদেশকে। এক্সিম ব্যাংকের ঋণের খসড়ায় আরো বলা হয়েছে, ঋণের টাকার শতভাগ পণ্য, কেনাকেটা, পরামর্শক এবং সেবা ক্রয় ভারতের কাছ কিনতে বাধ্য থাকবে বাংলাদেশ। এছাড়া ঋণ চুক্তিটি কান্ট্রি টু কান্ট্রি না হয়ে হবে বাংলাদেশ সরকার ও ভারতের এক্সিম ব্যাংকের মধ্যে হবে এবং চুক্তিটি ভারতের নিজস্ব আইন দ্বারা পরিচালিত হবে।

এক্সিম ব্যাংকের এ শর্তগুলো শিথিল হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন ইআরডি সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া। গতকাল এ প্রতিবেদককে তিনি জানান, প্রতিশ্র“ত এ ঋণের জন্য অত্যন্ত কম হারে (১ দশমিক ৭৫ শতাংশ) হারে সুদ চেয়েছে এক্সিম ব্যাংক। অথচ অন্যান্য দেশ থেকে এর চেয়ে বেশি হারে সুদ নিয়ে থাকে এক্সিম ব্যাংক। তিনি জানান, বর্তমানে ভারত এবং চীনে কোথাও ‘স্টেট ক্রেডিট’ নেই। তাই বাংলাদেশকে ঋণ দিচ্ছে এক্সিম ব্যাংক।

কান্ট্রি টু কান্ট্রি না হয়ে এ ঋণ চুক্তিটি এক্সিম ব্যাংকের সঙ্গে হবে। কমিটমেন্ট ফি হিসেবে যে শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ ধরা হয়েছে তা বাংলাদেশের দেয়ার প্রয়োজন হবে না। কারণ, অর্থ ছাড়ের ১২ মাসের মধ্যে বাংলাদেশ টাকা খরচ করতে পারবে। ঋণখেলাপি হলে ২ শতাংশ হারে সুদ দিতে হবে। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, স্বাধীনতার ৩৯ বছরে বাংলাদেশ ঋণখেলাপি হয়নি।

তবে ঋণের ৮৫ শতাংশ অর্থ পণ্য কেনাকেটা, পরামর্শক এবং সেবা ভারত থেকে বাকি ১৫ শতাংশ বাংলাদেশ থেকে নেয়া হতে পারে বলে তিনি জানান। ইতিমধ্যে ঋণের আওতায় ১৪টি প্রকল্প চূড়ান্ত করা হয়েছে। *************************************************** *************************************************** Click This Link এই হচ্ছে ভারত!! সুবিধা নিবে কিন্তু সুবিধা দিবে না!! হাম্বা হাসিনা আবার গোস্বাও করে দেশ বেইচা!! ২৫ বছর ধরে ভারতকে ট্টানজিট সুবিধা দেয়ার লোন শোধ করতে হবে বাংলাদেশের মানুষকে!! শিক্ষার উপর ৪.৫% ভ্যাট, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বেতন বৃদ্ধির টাকা যাবে ভারতের পেটে সুদ হিসেবে!! ট্রানজিট সুবিধা নিবে ভারত আর এর হিসাব গুনবে বাংলাদেশের মানুষ!! সেলুকাস, হাম্বা সরকার!!


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.