লাল তরঙ্গ, লাল বিপ্লবের বার্তা বয়ে আনে
যুদ্ধাপরাধীদের অতীত অপকর্মের ব্যাপারে বিচার বিচার দাবি করে ঝামেলা পাকানো হয়েছে এবং হচ্ছে।
দেশপ্রেমিক, মহান আওয়ামী লীগ সরকার এই বিচার করার নাম করে যথেষ্ট নাটক করছে। আন্তর্জাতিক মানদন্ড রক্ষার নাম করে যুদ্ধাপরাধীদের অনেক সুযোগ সুবিধা দিচ্ছে।
আজকে তো রাজাকার বিচারপিতরা যুদ্ধাপরাধী সাকাকে বারডেমে নিয়া ঘুম পাড়ানোর নির্দেশ দিছে। ওরে কেন সিঙ্গাপুরে নেয়া হবে না এই জবাবও সরকারকে দিতে বলেছে আদালত!
আমরা ভেবে আশ্চর্য হয়ে যাই।
স্বাধীন বাংলাদেশের আদালতে চাকরিরত বিচারপতিরা এই দুঃসাহস কিভাবে দেখাতে পারলো! যুদ্ধাপরাধীদের যেখানে ধরে ধরে মেরে ফেলার কথা, সেখানে এ ধরনের রায় কিভাবে আদালত দেয়।
ইদানিং দেখতেছি ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধী দেশ মার্কিনযুক্তরাষ্ট্রের পর্যবেক্ষকরা কোর্টে যাচ্ছে। তারা বিচার পর্যবেক্ষণ করছে। এতো বড় সাহস তারা কোথায় পায়। একটি যুদ্ধাপরাধী দেশের চাকর-বাকর কিভাবে স্বাধীন বাংলাদেশের কোর্ট পর্যবেক্ষণ করতে যায়।
কেন কোর্ট চত্ত্বর থেকে তাদের গ্রেফতার করে জেলে পাঠানো হয় নি।
এখন কথা পরিষ্কার। কোন বিচার-আচার প্রয়োজন নেই। যারা যারা জেল খানায় বন্দি আছে, তাদের জনগণের হাতে তুলে দেয়া হোক। জনগণ তাদের জবাই করে প্রতিশোধ গ্রহণ করুক।
কারণ যুদ্ধাপরাধের বিচারের নাম করে নাটক করা হইতেছে। শহীদ জননী জাহানার ইমাম গণ আদালতে যে রায় দিয়েছিলেন সেই রায় সরকার বাস্তবায়ন করুক। না পারলে জনগণকে বাস্তবায়ন করার সুযোগ দিক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।