থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
পুরো খবর: Click This Link
র্যাবের হাতে দুটি মৃত্যুকে এই প্রথম বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বলে অভিমত দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। হত্যাকাণ্ড দুটি হলো জানুয়ারি মাসে মিরপুরের পল্লবী এলাকায় নিহত মহিউদ্দিন আরিফ এবং গত বছরের ৯ অক্টোবর রামপুরায় নিহত তরুণ মডেল কায়সার মাহমুদ বাপ্পীর ক্রসফায়ার।
জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, এশিয়ান হিউম্যান রাইটস কমিশন, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হিউম্যান রাইটস এবং নিহতদের আত্মীয়-স্বজনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আইন অধিশাখার দায়িত্বপ্রাপ্ত উপ-সচিবের নেতৃত্বে তদন্ত দুটি পরিচালিত হয়। দুই কমিটির প্রধান ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব স্মৃতিরাণী ঘরামি।
সদস্য ছিলেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ রমনা জোনের ডিসি কৃষ্ণপদ রায়, মানবাধিকারকর্মী অ্যাডভোকেট আদিলুর রহমান ও অ্যাডভোকেট শামসুল হক।
ইতোমধ্যে রিপোর্ট দুটির কপি বাংলাদেশ ফার্স্ট নামে একটি ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে। ওয়েবসাইটটিতে এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনও প্রকাশ করা হয়েছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে একের পর এক বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটতে থাকলেও সরকারি কোনো তদন্তেই এর প্রমাণ মেলেনি।
খোদ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তদন্তে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও পুলিশের হাতে নিহত মহিউদ্দিন আরিফ এবং র্যাবের ক্রসফায়ারের শিকার কায়সার মাহমুদ বাপ্পীর মৃত্যু বিচারবহির্ভূত হত্যা (এক্সট্রা জুডিশিয়াল কিলিং) বলে প্রমাণ হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আরিফের মৃত্যু হয়েছে র্যাব হেফাজতে অমানুষিক নির্যাতনে। আর বাপ্পী ক্রসফায়ারে নয়; বরং র্যাবের সরাসরি গুলিতে মারা গেছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।