সমস্ত আকাশ থেকে রাত্রি আর বৃষ্টি ঝরে পড়ে
প্রত্যুষের কুমারী আলোর মত
কবিতার শ্লোকে জেগে উঠছে স্তব্ধ সময়ের হিম ভাস্কর্য,
সিডার বৃক্ষের আবডালে জ্যোৎস্নার গতিক,
অবিরাম প্রত্যাবর্তিত দহন এবং
মনান্তরের নিঃসবুজ খরা কাল সহ
খালাসির জিন্স, দেয়াল চিত্র---
স-ব !
কবিতাসময় এসেছো তবে শিশিরের মাহিনায়-
যাই তবে, অস্থিখোলায় ফের ইজেল সাজিয়ে বসি
হাড়িকাঠ থেকে প্রতীক্ষাবাহী করোটিকে বের করে আনি
অনন্ত সন্ধ্যা বেলায়
এরকম মিস্টিক কবিতার কালে
আমাদের সনাতন সাঁকো আবারো যাতায়াত উপযোগী করে তুলি
সন্ধ্যামণি মায়ার ক্যানভাসে এঁকে আনি
তৃণতন্ময় গেজেল
পশতু আখরোটের অ্যারোমা
নৃত্যাগারে নিয়ে যাই অন্তঃপুরিকার নীরব নুপূর
যেই সব রূপমেয়েদের
চুলে বাতাস উড়ে এলে অগ্নি শিখার মত জ্বলে
রাত্রিময়তায় তাদের বৃন্দনুপূর তাথৈ
আমি তাদের চোখে এঁকে দিয়েছি হিমানীর সুর্মা
আমি তাদের ময়ূরের মত রাঙানো সব ভ্রূসংকেত
এরকম তুলোট কাগজে লিখে দিয়ে যাচ্ছি
রেখে যাচ্ছি কোঠাবাড়ির রক্তটিউলিপ
সংশুদ্ধির চুম্বন
চিতা কার অনুগ্রহের
যজ্ঞবেদী হয়ে ওঠে
বার্ণিক ক্যানভাসে নির্দয় রাত
ফার্নেস ঠোঁট –
অবিরাম আগুনসিম্ফনি...
এখন কবিতাসময়
কুয়াশার মৌন অ্যালার্ম থেকে
জেনে গ্যাছি আমি
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।