রাজনৈতিক দলের নেতাদের আশ্রয় পশ্রয়ে জামাত শিবির তান্ডব চালাতে সক্ষম হচ্ছে। গতকাল দেশের সব উপাসনালয়ে শহীদদের জন্য প্রার্থনা কর্মসূচী ঘোষণা করেছিল শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চ। দেশের অনেক মসজিদ মন্দিরে প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আবার অনেক মসজিদে জামাত সমর্থকদের নিয়ন্ত্রনে ব্লগার রাজীব হায়দার শহীদ কি না এমন প্রশ্ন করে প্রার্থনা এড়িয়ে গেছেন।
গাজীপুর কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম যিনি গতকাল গাজীপুরে মঞ্চ ভাঙার নেতৃত্ব দিয়েছেন তিনি কিনা স্থানীয় সংসদ সদস্য আ, ক, ম মোজাম্মেল হকের উপস্থিতিতে বলেছেন ওই আন্দোলনে হিন্দুরাও মারা গেছে।
তিনি একজন হিন্দুর জন্য দোয়া করতে পারেন না।
তার কিছুক্ষণ পরই তিনি ভাঙচুর চালিয়েছেন। ওই বক্তৃতার সময় সংসদ সদস্য আ, ক, ম মোজাম্মেল হকসহ অসংখ্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু সকলেই ছিলেন চুপচাপ। কারণ, যদি ভোট কমে যায়।
এই আশংকায় দেশব্যাপি জামাত শিবির রাজনীতি করার সুযোগ পায়। অবিলম্বে এসব রাজনীতিকদের সতর্ক হতে হবে। না হয় জামাত আর প্রগতিশীল বিভেদ থাকবে না। ভোটের ভাগ তো দুরের কথা চামড়া থাকবে কিনা ভাবতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।