গত চার দিন ধরে ভোলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। গতকাল দুপুরে বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল, বিদ্যুৎ অফিস ঘেরাও, হামলা, ইটপাটকেল নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে জেলা বিজেপি। পরে জেলা প্রশাসকের কাছে একটি স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এ ছাড়া গত তিন দিন ধরে সাধারণ গ্রাহকরাও আন্দোলন অব্যাহত রেখেছে।
জেলা বিজেপি কার্যালয় থেকে বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল বের করে জেলা বিজেপি। মিছিলটি সদর রোড এলাকায় এলে তাদের সঙ্গে এলাকাবাসী যোগ দেয়। একপর্যায়ে কালীনাথ রায়ের বাজারের ওজোপাডিকো কার্যালয়ে হামলা ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে জনতা। পরে পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
ভোলার পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মনিরুজ্জমান বলেন, পরিস্থিতি এখন শান্ত রয়েছে। সহিংস ঘটনা এড়াতে বিদ্যুৎ অফিস ছাড়াও শহরের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।
ভোলার জেলা প্রশাসক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান জানান, ভোলাতে যাতে দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয় সে জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। তারা বলছে দুই-এক দিনের মধ্যে জেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু হবে।
উল্লেখ্য, ভোলার গ্যাসভিত্তিক পাওয়ার প্লান্ট মেশিন বিকল হয়ে পড়ায় জেলায় চার দিন ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন ভোলার মানুষ।
উল্লেখ্য, ভোলার গ্যাসভিত্তিক পাওয়ার প্লান্ট মেশিন বিকল হয়ে পড়ায় জেলায় চার দিন ধরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন ভোলার মানুষ। উল্লেখ্য, শনিবার রাত সাড়ে ৯টা থেকে ভোলার গ্যাসভিত্তিক পাওয়ার প্লান্ট মেশিন বিকল হয়ে পড়ে। অপর দিকে ভোলা-পটুয়াখালী ও ভোলা-বরিশাল আলাদা দুটি ৩৩ কেভি জাতীয় গ্রিড লাইন বিপর্যস্ত থাকায় গত চার দিন ধরে জেলার ৬টি উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।