ইমানের পরীক্ষা হয় সংকট কালে। ইমানের পরীক্ষা দিতে প্রস্তুত থাকুন।
বাংলাদেশের ইতিহাসে আওয়ামীলীগ নেতাদের চেয়ে বড় কোন বিশ্বাসঘাতক নেতা জন্মায়নি। যে নেতার জন্য বাংলাদেশে স্বাধীন হল সেই নেতাকে হত্যা করল সেই দেশেরই কতিপয় অমানুষ।
আরো আশচর্যের বিষয় এই যে, নেতার সব চেয়ে বিশ্বস্ত লোকরাই আবার তার সাথে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে।
নেতার লাশ যখন ৩২ নম্বরে পড়ে আছে তখন তার মন্ত্রী সভার ১০ জন আবার মন্ত্রী হবার জন্য খুনীদের হাতে পায়ে ধরে বঙ্গভবনে শপথ পাঠ করছে।
এক সময়ের রাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবু সাইদ চৌধুরীর মতো ব্যক্তিও খন্দকার মোশতাকের মন্ত্রী হবার জন্য ধর্না দিচ্ছেন।
জাতীয় সংসদের স্পিকার আবদুল মালেক উকিল যিনি কিনা ছিলেন সেই সময়ের দলের বড় এক জন নেতা তিনি নাকি আবার লন্ডনে গিয়ে গর্ব করে বলেছিলেন- বাংলাদেশে ফেরাউনের পতন হয়েছে।
শাহ মোয়াজ্জেম যিনি ছিলেন ছাত্র লীগের একজন বড় নেতা তিনি নাকি বলেছিলেন- দেশে নাজাত দিবস এসেছে।
সব চেয়ে বড় কথা আওয়ামীলীগের নেতাদের মতো অকৃতজ্ঞ আর বিশ্বাস ঘাতক নেতা সারা বাংলাদেশে খুজে মেলা ভার।
অন্য কোন দলের নেতারা এতো বিশ্বসাঘাতক নয়।
শেখ মুজিবের সব চেয়ে বড় ব্যর্থতা ছিল, তিনি মানুষ চিনতে ভুল করতেন। নেতা নির্বাচন করতে ভুল করতেন। যাদেরকে তিনি সব চেয়ে বেশী বিশ্বাস করতেন তারা ছিল আসলেই চাটার দল। মীর জাফরের ছোট ভাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।