তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বিভিন্ন জরিপের ফলাফল নাকচ করে দিয়ে আইন প্রতিমন্ত্রী এডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, প্রচলিত যেসব জরিপ হয় এগুলো সব বানানো। এগুলোর ওপর আস্থা রাখার কোনো কারণ দেখি না। একটা উদাহরণই তো দেবেন! প্রথম আলো পত্রিকার জরিপ। প্রথম আলো পত্রিকাকে কখনোই নিরপেক্ষ পত্রিকা হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। এক সময় পত্রিকা-সাংবাদিকতা ছিল সমাজের আয়না।
সেই সময় একটি পত্রিকার সম্পাদকীয় বা উপ-সম্পাদকীয়তে একটি সরকারের নীতি পরিবর্তন হয়ে যেত। এখন দুচারটা পত্রিকা ছাড়া কোনোটির চরিত্র নেই। এই পত্রিকা ওই পত্রিকার বিরুদ্ধে লেখে। রেষারেষি লেগেই থাকে। লক্ষ্য করে দেখলেই বুঝবেন।
সাপ্তাহিক কে দেয়া এক সাক্ষাতকারে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এখনকার বাজারে ইত্তেফাক সাংবাদিকতার চরিত্র আদর্শ বজায় রেখেছে। সাংবাদিকতার নীতি এখনও বজায় রেখেছে। কুড়িল ফ্লাইওভার নিশ্চয়ই দেখেছেন। এমন একটি যুগান্তকারী কাজের কভারেজ পাওয়ার কথা প্রথম পাতায়।
অথচ অনেক পত্রিকা বিষয়টি সেভাবে উপস্থাপন করেনি। এই হচ্ছে আমাদের পত্রিকার চরিত্র। বিলবোর্ডে সরকারি প্রচারণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের সাফল্যের প্রচারণা আমরা চালাব না? যারা সমালোচনা করেন তারা আহাম্মক। তারা শুধু সমালোচনা করবেন আর আমরা আমাদের সাফল্যের কথা তুলে ধরব না?
তিনি বলেন, সুশীল সমাজ কারা? তথাকথিত সুশীল সমাজ দেশটাকে ধ্বংসের জন্য দায়ী। তথাকথিত সুশীল সমাজ যারা নাকি মধ্যপন্থা অবলম্বন করে।
আজকে ৬১ জনের তালিকা প্রকাশ না করার পরও সেই সংগঠন ও ব্যক্তিকে সমর্থন করে। তথ্যপ্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের বিরুদ্ধে যারা প্রচারণা চালায় তাদেরকে সমর্থন করে। সত্য কথাটা যে সমস্ত সুশীল সমাজ বলে না, সত্যের পাশে এসে দাঁড়ায় না, সে সমস্ত সুশীল সমাজকে আমি সুশীল সমাজ বলি না। সুশীল সমাজ হচ্ছে সবচেয়ে বেশি ব্যভিচারী। আমি তাদেরকে ব্যভিচারী বলব।
তারা ব্যভিচার করছে। তারা বুদ্ধির ব্যভিচার করছে। বুদ্ধিবৃত্তির ব্যভিচার করছে।
আরো পড়তে ক্লীক করুন.......
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।