আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মুন্নী সাহা !!!!!!!!

এটি সাংবাদিক বন্ধুদের কাছে শোনা। মতিউর রহমান ভোরের কাগজে থাকতেই যখন প্রথম আলো নামে নতুন পত্রিকা বের করার উদ্যোগ নিচ্ছিলেন তখনই তিনি ভোরের কাগজ থেকে ভাল সাংবাদিকদের ''ভাগিয়ে'' নেয়ার কাজ চালাচ্ছিলেন। তখন নতুন কাগজে যাওয়ার জন্য মতিউর রহমানকে খুব ধরেছিলেন তখনকার মহিলা বিষয়ক এনজিও বিট করা রিপোর্টার মুন্নী সাহা। কিন্তু ''ও রিপোর্টিংতো দূরের কথা-সাংবাদিকতাটাই শিখতে পারলোনা''--এমন যুক্তি দিয়ে মুন্নী সাহাকে প্রথম আলোতে নিতে রাজী হননি মতিউর রহমান। পরে যখন মতিউর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ভোরের কাগজ ছেড়ে দিয়ে প্রথম আলো বের করার আয়োজন নিয়ে ব্যস্ত, মুন্নী সাহা তখনও হাল না ছেড়ে মতিউর রহমানের বাসায় গিয়ে ধর্ণা দিতেন।

মতিউর রহমান নাকি তখন মুন্নী সাহা'কে বলেছিলেন, ''ভোরের কাগজেই থেকে আগে সাংবাদিকতাটা ভালভাবে শেখো। তারপর আমার সাথে যোগাযোগ করো, তোমার জন্য জায়গা রেখে দেবো। '' পরে ভাঙ্গা ভোরের কাগজের বেহাল দশায় দেশের প্রথম বেসরকারি টেলিভিশন একুশে টেলিভিশন লাইসেন্স পেলে সেখানে ''বড় ভাই''দের ধরে জায়গা করে নেয় মুন্নী সাহা। এরপর শনৈ শনৈ তার ''উন্নতি''। সাংবাদিকতার পশ্চাৎদেশে বংশদণ্ড দিয়ে এখনতো সে নিজেই জাতিকে ''নতুন'' সাংবাদিকতা শেখায়।

সাংবাদিক বন্ধু'দের কাছে জানলাম: মুন্নী সাহা নাকি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ থেকেই পাশ করা। সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষকদের কাছে জানতে ইচ্ছা করছে: আপনারাই কি মুন্নী সাহাকে এই সাংবাদিকতা শিখিয়েছেন ? এখনকার ছাত্রছাত্রীদেরকেও তা শেখাচ্ছেন ? ।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.