যে জানেনা এবং জানে যে সে জানেনা সে সরল, তাকে শেখাও। যে জানেনা এবং জানেনা যে সে জানে না, সে বোকা-তাকে পরিত্যাগ কর।
মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতন স্কুলটি মজু চৌধুরীহাটের জেলে জনগোষ্ঠীর জন্য একটুকরো আলোকবর্তিকা হয়ে জেগে আছে। ১৪০ জন শিশুর শিক্ষার একমাত্র পাঞ্জেরী হয়ে টিকে আছে স্কুলটি। প্রতিষ্ঠার পর থেকে নানান বাধা বিঘ্ন অতিক্রম করে স্কুলটি চলছে।
নানা ষড়যন্ত্র এবং শত বিপত্তির মুখেও স্কুলটি মাত্র তিনজন শিক্ষক এবং অভিভাবকদের প্রচেষ্টায় এগিয়ে চলেছে। গত ১২ মে কতিপয় দুষ্কৃতকারী স্কুলের সাইনবোর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে। স্কুলটিকেও বন্ধ করে দেওয়ার নানা ষড়যন্ত্র চলছে। এ সংবাদটি পাওয়ার পরে আমার মনে উৎকন্ঠা স্কুলটি শেষ পর্যন্ত সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলা করে টিকে থাকবে তো!
দিগন্ত টেলিভিশনের সিনিয়র রিপোর্টার ইমরান হোসেন আনসারী ভোলা থেকে একটি রিপোর্ট কাভার করে ফেরার পথে মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতন নিয়ে একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছেন গত সপ্তাহে। প্রতিবেদনটি যখন করছেন তখন আমি ঢাকায়।
সোহরাব মাঝি আমাকে জানিয়েছিল স্কুলটি নিয়ে স্বতঃপ্রণোদিত এই নিউজ করার কথা। রিপোর্টার গতকাল আমার একটি ছোট্ট সাক্ষাৎকারও নিয়েছেন স্কুলের বর্তমান অবস্থা এবং ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি জানতে চেয়ে। দিগন্ত টেলিভিশনের ধারণকৃত এই নিউজটি আজ দুপুর ২টা, ৪টা, সন্ধ্যা ৭ টায় দেখিয়েছে। রাত ১০টায় এবং গভীর রাতের সংবাদেও পরিবেশিত হওয়ার কথা। আপনারা সময় পেলে দেখবেন প্লিজ।
আমি টেলিভিশন থেকে ডিজিটাল ক্যামেরার মাধ্যমে স্কুলের নিউজের অংশটি ধারণ করার চেষ্টা করেছি। আপনাদের জন্য এটিই ইউটিউবে আপলোড করে দিলাম।
মেঘনাপাড় স্কুল
http://www.youtube.com/watch?v=dQOdKJBMOXg
একটি অরিজিনাল নিউজ আর টিভি থেকে ভিডিও ক্যামেরায় ধারণকৃত নিউজের মধ্যে বিস্তর ফারাক। তারপরও আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। সপ্তাখানেক পরে মূল ভিডিওটা পেলে অবশ্যই শেয়ার করবো।
স্কুলটি নিয়ে এর আগে একুশে টিভি এবং আরটিভিতে রিপোর্ট হয়েছে। এই দুইটি টেলিভিশনের সাথে জড়িত কোন ব্লগার বন্ধু যদি আমাকে ভিডিও সংগ্রহ করার উপায়টা জানান কৃতজ্ঞ থাকবো।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।