উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা
উপরোক্ত শিরোনামে আমার ব্লগ লিখেছিলাম গত ২২শে এপ্রিল ২০১০খৃঃ।
কিন্তু কোন একটা কারনে ব্লগটি মুছে গেছে বা মুছে ফেলা হয়েছে। "সামু " কাছে জানতে চেয়েছি, এখনও উত্তরের অপেক্ষায় আছি। জানতে চাওয়া; ভুলটা আমার না "সামু " সিস্টেম এর।
হংকং আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর কৃত্রিম দ্বীপ করে নির্মান করা হয়েছে।
এর রানওয়ের দৈর্ঘ ৩৮০০মিটার, প্রস্থ ৩০মিটার, সংখ্যায় দুটি, যা দিয়ে কর্তৃপক্ষ আশা করছেন ভবিষ্যতে আসন্ন চওড়া উড়ু জাহাজ গুলো অনায়াসে এই বিমান বন্দরে নামতে - উড়তে পারবে।
বিমান বন্দরের পরিকল্পনা শুরু হয় ১৯৭৪সালে, কিন্তু নির্মান কাজ ১৯৯১খৃঃ সাল এর আগে শুরু হয় নি। এটি নির্মান করতে সময় নেয় ১৫টি বছর। প্রতি ঘন্টায় জানা যায় এর বিমান উঠা - নামা ব্যবস্থাপনায় আপততঃ ৩৯টি উড়ু জাহাজ থাকতে পারে। ভবিষ্যতে আরও অধিক বিমান উঠা - নামা ব্যবস্থাপনা করতে বিমান বন্দর কর্তৃপক্ষ করতে পারবে।
বর্তমানে হংকং আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ১৩ম ব্যস্ততম আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর (যাত্রী = ৪,৫৫,৬০,৮৮৮ গননা করা হলে)। এদিক থেকে ১নম্বর এ আছে আটলান্টা, জর্জিয়াতে ৮,৮০,৩২,০৮৬ যাত্রী গত বছর ব্যবস্থাপনা করে।
হংকং আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর সংযোগের জন্য নির্মান করা হয়েছে ২২কিমি ছয় লেন বিশিষ্ট হাইওয়ে এবং নতুন রেলওয়ে।
আমাদের দেশে জয়দেবপুর এর উত্তরে পরবর্তী বিমান বন্দর নির্মান এর পরিকল্পনা করা হচ্ছে। দেশের মূল্যবান জমি বিমান বন্দরের জন্য অধিগ্রহন না করে সমুদ্র তীরবর্তী স্থানে দেশের পরবর্তী আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর নির্মানের পরিকল্পনা নেয়া যেতে পারে।
বাংলাদেশের যে কোন সময়ে নুন্যতম ১০%শতাংশ জনগন দেশের বাহিরে কাজে নিয়োজিত থাকবে (কারন আমরা এত বিশাল জনগোষ্ঠীর জন্য সহসাই কর্মসংস্থান করতে পারব না, পারলে অবশ্যই উত্তম)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।