সভাপতি- বিক্রমপুর সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ, সম্পাদক ঢেউ, সভাপতি- জাতীয় সাহিত্য পরিষদ মুন্সীগঞ্জ শাখা
সাহিত্যের নায়ক/নায়িকারা যদি এখনো থাকতেন তবে কে কী করতেন? সাহিত্যের বাইরে তাদের অবসর জীবন কেমন হতো?
অমিত রায়:
লাবণ্যের বিরহে অবসরে লিখি পদ্য
কেটকীর ভয়ে পত্রিকায় ছাপাই নাম নিয়ে ছদ্ম।
ধ্রুব:
দুরবিন দিয়ে আকাশ দেখি পেলেই অবসর
ফাঁকে ফাঁকে জিয়ারত করি বাবার কবর।
দিপাবলী:
আমার জীবনের সাতকাহন শোনার মানুষ নাই
তাই অবসরে নিজের কাহিনী নিজেরেই শোনাই।
হিমু:
আসলে আমি হুমায়ুন আহমেদ, নই হিমালয়
অবসরে হাঁটি আর ভাবি কোন সময়টা অবসর নয়?
বাবর:
খেলারাম আমি মৃত্যুর পরে এখনো খেলে যাই
স্বর্গের ৭০ হুরি, মদের নহর কোনো অবসর নাই।
শ্ওকত:
সবকিছু ভেঙ্গে পড়ে, পড়িনি শুধু আমি
অবসরে সুন্দরীদের বানাই বধু, না হয়ে স্বামী।
ব্লুম:
ইউলিসিস হয়ে রাস্তায় ঘুরেছিলাম চব্বিশ ঘণ্টা
অবসরে মলিকে বলি, কেন ওকে দিলে শরীরটা।
আরো কেউ কী অন্য চরিত্রগুলো নিয়ে কিছু লিখবেন......
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।