শরীরচর্চা শিক্ষার একটি গুরুত্ব পূর্ণ অংশ। যার কারণে এই বিদ্যাকে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষা কারি কুলামের সাথে সংযুক্ত করাহয় । এ শিক্ষা একজন ছাত্রকে শুধু শারিরিক ভাবেই পরিপাটি করেনা বরং তার মানষিক জড়তাকেও দূর করতে সহায়তা করে। এরুপ নানা দিক বিবেচনা করে এ শিক্ষার পেছনে সরকার যতেষ্ট অর্থ ব্যায় করছে। কিন্ত শরীরচর্চা শিক্ষক দের এ শিক্ষা সংক্রান্ত কোন কর্মসূচি গ্রহণ করতে কদাচিৎ দেখামেলে।
তাদের তোরজোর বৃদ্ধি পায় কোন জাতীয় অনুষ্ঠানের কুচকাওয়াজের পূর্বে। বিভিন্ন স্কুলের মাঝে প্রতিযোগিতা শরুহয় কে প্রথম হবে..............
যার কারণে গ্যারাকলে পরে কোমল মতি কিশোর কিশোরি । স্কুলের অন্য সকল কার্যক্রম বন্ধ করে শুরু হয় বিজয় মালা ছিনাবার কসরত। বাধ্যতা মূলক ভাবে শিক্ষার্থিদের দিয়ে পি টি করান হয়। তাও যদি সীমার ভিতরে থাকে তবে কোন কথা থাকেনা ।
এখানে সীমা লঙ্ঘণ করা হয় চরমভাবে। ১৬ই ডিসেম্বর ও ২৬শে মার্চ এ রকম অনুষ্টান হয়েথাকে। কিন্তু তার কশরত শুরু হয় কমপক্ষে ১মাস পূর্বতথকে । যেমন ২৬শে মার্চের জন্য শুরু হয়েছে.............
পি টি করান হয় সারাদিনে কম পক্ষে ৪-৫ ঘন্টা , যা নিদারুন কষ্টের ছেট ছেট কিশোর কিশোরিদের জন্য । মাঠে অনেকের মুর্ছা জাবার ঘটনা দেখাযায় প্রতিনদনই।
বাধ্যতা মূলক ভাবে তাদের দিয়ে করান হয় । যেখানে শারিরিক শিক্ষা আনন্দের মাঝে গ্রহনের কথা। void(0); পি টি করলে মার্খ ন্ করলে ০ যোগ হয় রেজাল্টশিটে । যার কারণে সকলেই বাধ্যহয়ে পি টি করে।
পি টি তো করতেই হবে কারণ এ তো শিক্ষার বিরাট অংশ।
কিন্ত সেই দেহের খোজ থাকেনা বছরের ২-৩ মাস । সারা বছরে গড়ে মাত্র ৯-১০ মাস ক্লাস হয় বিভিন্ন ছুটি বাদদিলে , তার উপর আবার পি টি। এর কারণে বাচ্চারা বার্ষিক পরীক্ষার ছুটিতে বেরুতে পারেনা । বেরালে যে মার্ক কাটাযাবে................ void(0);
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।