মা বাবা ও ভাইকে ছাড়াই দাফন করা হলো ফেনীর ছাগলনাইয়ার ফরিদা ইয়াছমিন সীমাকে। মেয়ের হত্যাকারী হিসেবে সন্দেহের তালিকায় থাকায় পুলিশ সীমার মা লায়লা আক্তার, বাবা জাকির হোসেন ও ভাবী রুনা লায়লাকে সোমবার রাতে গ্রেফতার করে গতকাল হাজতে পাঠায়। বড় ভাই দক্ষিণ আফ্রিকা থাকায় তিনিও বোনকে শেষ বারেরমতো দেখতে পারেননি। পুলিশ জানায়, সোমবার সকালে স্বামী পরিত্যক্ত ফরিদা ইয়াছমিন সীমা ফাঁসিতে ঝুলে আত্দহত্যা করেছে বলে প্রচার করা হয়। এ ব্যাপারে সীমার পিতা বাদী হয়ে থানায় অপমৃত্যুর মামলা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়। ময়নাতদন্ত শেষে বিকালে ডাক্তার অসীম কুমার সাহা জানান, সীমার মাথার পেছনের অংশে আঘাতের চিহ্ন এবং শ্বাসরোধের আলামত দেখা গেছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।