প্যাঁচা ধরার জন্য আমি একটা জাল কিনেছিলাম, নিখুঁত! ঐতো
বেসাতি মেয়েটা; বিষ্টি মাতমে যার ভিজে যাচ্ছে খুঁটিনাটি,
ভিজে যাচ্ছে সাজানো চুলের দরিয়া-
ও এখন ইতিহাস ও এখন হাড়- রক্তশূণ্য!
যদিও প্যাঁচা শিকারে কোনো চূড়ান্ত মাতলামি ছিলো না
আমার; মেয়েটাই তো জাল নিয়ে এলো; শুকনো গলায়-
'তুমি প্যাঁচা ধরতে পারবা, প্যাঁচা ধরা খুব সহজ’- বলেছিলো।
জাল-প্যাঁচা, প্যাঁচা-জাল
মেয়ে মাতাল আমি টাল
স্বরচিত জাল উথাল পাথাল;
আসো পেয়ালায় যতটুকু আছে
পিয়াসা ভাগাভাগি করি।
অবশেষে কোনো ধরণের জবরদস্তি ছাড়াই হয়েছিলাম
জালের জাঁহাপনা- প্যাঁচা হাতানোর জন্য; আদৌ
কি শোনা হয়েছিলো প্যাঁচাডাক- ঘূৎকার? নাকি প্যাঁচা হত্যার সাথে
সৌভাগ্যবিভ্রম জড়িয়ে পড়েছিলো আমার- বুঝতে পারি না!
শুধু তার শরীর তার ডিটেল, তার মস্তিষ্কে আর হৃদয়ে
ভাগাভাগি করে থাকা মন- কেমন স্মৃতিশূণ্য হয়ে গেল,
ভিজে গেল উলের ব্যাগটা!
কলোনী:৩ ..১০.০৯
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।