ঔ-কার (ে ৗ) ব্যবহারের নিয়ম :
০১. অ বা আ-কারের পর ও-কার বা ঔ-কার থাকলে উভয়ে মিলে ঔ-কার (ে ৗ) হয়। যেমন :
অ + ও = ঔ-কার > মাংস + ওদন = মাংসৌদন
অ + ঔ = ঔ-কার > দিব্য + ঔষধ = দিব্যৌষধ
আ + ও = ঔ-কার> মহা + ওষধি = মহৌষধি
আ + ঔ = ঔ-কার> মহা + ঔষধি = মহৌষধি।
০২. ষ্ণ / ষ্ণ্য প্রত্যয় যোগে বিশেষ্যবাচক পদ গঠিত হলে প্রকৃতির আদ্যস্থিত উ / ঊ স্থানে ঔ-কার হয়। যেমন :
গুরু + ষ্ণ = গৌরব, সুহৃদ + ষ্ণ্য = সৌহার্দ, পুত্র + ষ্ণ = পৌত্র, সুন্দর + ষ্ণ্য = সৌন্দর্য।
০৩. ষ্ণিক প্রত্যয় যোগে গঠিত শব্দে ঔ-কার হয়। প্রকৃতির আদ্যস্থিত উ/ ঊ-কারের স্থলে ঔ-কার হয়। যেমন :
পুরান + ষ্ণিক = পৌরাণিক, মূল + ষ্ণিক = মৌলিক, উপন্যাস + ষ্ণিক = ঔপন্যাসিক।
আলাউল হোসেন
বি.এ (অনার্স) এম. এ (বাংলা)
প্রধান শিক্ষক,
স্কাইলার্ক ইন্টারন্যাশনাল স্কুল
কাশিনাথপুর, পাবনা-৬৬৮২
মুঠোফোন: ০১১৯৮১৬৭১৪৬
E-mail:
web:www.alaulhossain.blogspot.com
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।