গত ২ সেপ্টম্বর একুশের রাতে এসেছিলেন মহিউদ্দিন খান আলমগীর। বিগত বিএনপি জামায়েত জোটের মন্ত্রীদের তিনিও বললেন, মাটির নিচে সম্পদ রেখে কোন লাভ নেই। এর উত্তোলন দরকার। এমনকি রপ্তানির বিধান রেখে হলেও বিদেশী কোম্পানীর কাছে ইজারা দেয়া ভুল হয়নি। এই ছিলো মখা আলমগীরের।
আমরা কোন কিছু আড়ালে রাখতে চাইনা। আমাদের অর্থের অভাব আছে। ভালো কথা। আড়ালের সব সম্টদ বিদেশীদের হাতে তুলে দেই। আমাদের সরকারী দল ও বিরোধী দল মিলে কম গুয়া নাই।
ওগুলোনতোও আড়ালে থাকে। তেল গ্যাস থেকেও ওগুলান যন্ত্রে থাকে। দামি কাপুড়ের আড়ালে থাকে। গুয়াটা পেতে দিলেই হয়। শুনেছি অনেক দেশের গুয়া নাকি খুব দামি জিনিষ।
ওগুলান আড়ালে রেখে দেশের জাতীয় আয় বৃদ্ধির একটা বিষয় বের করা যাবে। সেক্ষেত্রে সরকারী দলের সঙ্গে বিরোধী দলের গুয়াও ভালো দাম পাবার কথা। কারণ বেশিদিন হয়নি জামায়েত বিএনপি জোট সরকার থেকে বিদায় নিয়েছে। গোলাম আজম নিজামীর গুয়া খারাপ হবার কথা নয়।
আসনু সরকারী ও বিরোধী দলের গুয়া বিক্রির একটি ওপেন বা প্রকাশ্য টেণ্ডার না করে মার্কিনিদের হাতে ইজারা দেয়ার চেষ্টা করি।
কম অর্থ আসবে না।
আর গায়ের ঝাল মেটাবেন আনু মুহাম্মদকে পিটিয়ে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।