কি যে বুঝি তাও বুঝি না।
ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্ট, আঞ্চলিক, আšতঃআঞ্চলিক বাণিজ্য স¤প্রসারণ
ভূমিকা ঃ ট্রানজিট হলো এক বা একাধিক দেশের ভূখণ্ডের মধ্য দিয়ে রেল ও নৌ পথের বাণিজ্যিক সামগ্রী অথবা জনসাধারণের জন্য যাতায়তের সুবিধা প্রদান প্রক্রিয়া। বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে অর্থনৈতিক ভাবে টিকে থাকতে হলে প্রতিবেশী দেশ ,আঞ্চলিক ও আšতঃআঞ্চলিক পারস্পারিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা একাšত প্রয়োজন। অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থেই পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলে অর্থনৈতিক জোট গড়ে উঠেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন, নাফটা, বেনেলাক্স ইত্যাদি।
বর্তমানে পৃথিবী একটি এষড়নধষ ঠরষষধমব এ পরিণত হয়েছে। আর এটা সম্ভব হয়েছে যোগাযোগ ব্যবস্থার মাধ্যমে। আর এই যোগাযোগকে আরো সমৃদ্ধ করা যায় সহযোগিতার মাধ্যমে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতিকে সুসংহত সমৃদ্ধ করার জন্য চলছে অর্থনৈতিক জোট গঠনের প্রক্রিয়া আর এর মূল বিষয় হচ্ছে ট্রানজিট।
ট্রানজিট হলো এক ধরণের অর্থনৈনিতক বিষয় ও বাণিজ্যিক ধারণা।
বর্হিবিশ্বের সাথে ব্যবসা বাণিজ্যের জন্য দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ করার জন্য ট্রানজিটের বিকল্প নেই।
ট্রান্সশিপমেন্ট কি ?
প্রতিবেশি দেশ থেকে অথবা অন্য একটি দেশ থেকে পণ্য ব্যবহারের জন্য তৃতীয় দেশের পরিবহণ ব্যবস্থাকে ব্যবহার করার প্রক্রিয়াকে ট্রান্সশিপমেন্ট বলে।
বর্তমান বিশ্বে আঞ্চলিক বাণিজ্য স¤প্রসারণের জন্য আঞ্চলিক বাণিজ্য জোট গড়ে উঠার প্রোপটে ট্রানজিট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আঞ্চলিক বাণিজ্য স¤প্রসারণের জন্য এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে ট্রানজিটের কোন বিকল্প নেই। আঞ্চলিক বাণিজ্য ছাড়াও আšতঃআঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের জন্য ট্রানজিটের ভূমিকা অপরিহার্য।
বর্তমান বিশ্বে ট্রানজিট শুধু দ্বিপাকি অথবা আঞ্চলিক নয় এটি একটি ‘কনভেনশনে’ দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থায় এশিয়ান হাইওয়ে এবং ট্রান্স এশিয়ান রেলওয়ে গড়ে উঠেছে। চীনের পূর্ব উপকূল ‘লও নিউন বন্দর’ থেকে নেদারল্যান্ডের রটার্ডাম পর্যšত অর্থনৈতিক করিডোর নামে রেল নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হয়েছে। নিউ সিল্করুট নামে রেল নেটওয়ার্ক তুর্কেমেনি¯তান রেলওয়ে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের সাথে ইরানের রেলপথের সাথে সংযোগ ঘটাবে । যার ফলে ইরানের সাথে তুরস্ক হয়ে ভূমধ্য সাগর এবং পারস্য উপসাগরে গমন করা সহজ হবে।
ট্রানজিট বাংলাদেশ ও ভারত ঃ
বা¯তবতার নিরিখে বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রতিবেশী দেশের সাথে সুসম্পর্ক এবং পারস্পারিক সহযোগিতা থাকা একাšতই প্রয়োজন। ভারত বাংলাদেশের কাছে ট্রানজিট সুবিধা দাবী করে আসছে দীর্ঘদিন যাবৎ। ভারতের ভৌগলিক অবস্থানগত কারণেই ভারতের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ ট্রানজিট সুবিধা খুবই প্রয়োজন। এর বিনিময়ে ভারত বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক সুবিধা দিতে সম্মত আছে। আমি মনে করি , ট্রানজিটের প-বিপ না নিয়ে বা¯তবতা উপলব্ধি করে দেশের অর্থনীতি ,রা¯তাঘাট ও অবকাঠমোর উন্নয়নের জন্য ট্রানজিট একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
ট্রানজিট এবং অর্থনৈতিক উন্নয়ন ঃ
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ট্রানজিটের মাধ্যমে আšতঃআঞ্চলিক বাণিজ্যকে ব্যাপক বি¯তার করতে সম হয়েছে। নাফটা অঞ্চলে ট্রানজিটের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। পানামা তার পানামা খাল আšতর্জাতিক ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহারের মাধ্যমে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। আরো উল্লেখ করা যেতে পারে মিশরের সুয়েজ খাল জাতীয় আয়ের একটি অন্যতম মাধ্যম। হংকং বিশ্বের অন্যতম কার্গো নেটওয়ার্কের দেশ।
ছোট রাষ্ট্র সিংগাপুর তার উপকূল আšতর্জাতিক ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করতে দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে। তুরস্ক ইরানকে সহজে তেল বিক্রি করতে তার দেশ পাইপ লাইন বসাতে সুযোগ করে দিয়েছে। ভারত ইরান থেকে তেল গ্যাস আনার জন্য পাকি¯তান তার ভূখন্ড ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে। লাওস মায়ানমারকে সরাসরি বাণিজ্য করার জন্য ভূখণ্ড ব্যবহার করার জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে। একারণেই মায়ানমার কম্বোডিয়া যাওয়ার জন্য লাওস ২৫০ মাইল পাকা রা¯তা ও ব্রিজ নির্মাণ করে দিয়েছে।
এভাবে ট্রানজিট আšতবাণিজ্য স¤প্রসারণের গুরুত্বপূর্ণ বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশের অর্থনীতি ও কৃষি ঃ
এই বিশ্বায়নের যুগেও বাংলাদেশের অর্থনীতি মূলত কৃষির উপর নির্ভরশীল। যা প্রযুক্তিগত ভাবেও এখন পর্যšত উন্নয়ন সম্ভব হয়নি। তাছাড়া বাংলাদেশের গার্মেন্টর এবং প্রবাসীদের রেমিটেন্সের উপর বাংলাদেশর অর্থনীতি অনেকটা নির্ভরশীল। এই প্রেেিত বিশ্ব অর্থনীতি মন্দা যদি দীর্ঘায়িত হয় তাহলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হবে।
ফল স্বরূপ বাংলাদেশের গার্মেন্টস এবং প্রবাসীদের রেমিটেন্স হুমকির সম্মখীন হবে। ফলে আবার আমাদের অনুন্নত কৃষি প্রযুক্তি নির্ভর অর্থনীতি হয়ে যাবে এবং কৃষিই হবে আমাদের অর্থনীতির একমাত্র ভরসা।
বিশ্ব উষ্ণায়ন ও বাংলাদেশের অর্থনীতি ঃ
গ্লোবাল ওয়ার্মিং দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ভবিষ্যতে আমাদের কৃষি েেত্রও সুদূরপ্রসারী বিরূপ প্রভাব পড়তে পারে বলে পরিবেশবিদরা আশঙ্কা করেছেন। পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে মেরু অঞ্চলের বরফ গলে ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পৃথিবীর তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি থেকে ৩ ডিগ্রি বৃদ্ধি পেলে সমুদ্্রপৃষ্ঠের উচ্চতা যে পরিমাণ বৃদ্ধি পাবে তাতে দেশের দণিাঞ্চলের সমুদ্রতীরবর্তী অর্থাৎ দেশের এক-তৃতীয়াংশ ভূমি তলিয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করছেন পরিবেশ বিজ্ঞানীরা।
অন্য দিকে কৃষিতে বিপর্যয় ঘটলে দেশ এক চরম খাদ্য সংকট এবং অর্থনৈতিক সংকটের সম্মুখীন হবে। এই সংকট মোকাবেলার জন্য বিকল্প আয়ের অনুসন্ধান করতে হবে। তাছাড়া দেশের অর্থনৈতিক আমূল পরিবর্তন ঘটাতে হলে বিকল্প আয়ের পথ হিসেবে ট্রানজিটকে সবচেয়ে গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করা উচিত।
ট্রানজিট, ট্রান্সশিপমেন্ট এবং চিটাগং পোর্ট ঃ
ট্রানজিটের সূত্র ধরেই আসবে ট্রান্সশিপমেন্ট ও চিটাগংয়ের পোর্টের বিষয়টি। চিটাগং পোর্টকে আধুনিকীকরণ করে আšতর্জাতিক মানের করে তোলতে পারলে আমাদের অর্থনীতি আরো শক্তিশালী হবে।
এই পোর্টকে একটি লাভজনক প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী করে শেয়ার বাজারে ছাড়া যেতে পারে। সাধারণ জনগণ এ শেয়ার অতি সহজেই কিনবে। বাংলাদেশের শেয়ার মার্কেটের যে প্রসার ঘটেছে তাতে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ করা যেতে পারে। তাছাড়া ,ইউএনডিপি, এডিবি, জাপান বা অন্যান্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা দেশের আর্থিক সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। চিটাগং পোর্টকে আšতর্জাতিক মানের করে ট্রানজিট ও ট্রান্সশিপমেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরো শক্তিশালী করা যেতে পারে।
ট্রানজিট এবং ভারত ঃ
সমুদ্রতীরবর্তী যে কোন দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধির জন্য পোর্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ভারত একটি বৃহত দেশ এবং তার অর্থনীতির পরিধিও বিশাল। বর্তমানে ভারতের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন যে, ২০৫০ সালের মধ্যে ভারত অর্থনৈতিক দিক থেকে আমেরিকার কাছাকাছি শক্তিতে পরিণত হবে। তাই ভারতের এই বৃহৎ অর্থনৈতিক বিস্তৃতিকে আরো শক্তিশালী করতে সামগ্রিক প্রস্তুতি গ্রহণে দূঢ় স্বচেষ্ট।
বিশেষ করে ভারতের প্রধান প্রধান সমুদ্র বন্দর সিভেন সিস্টার’স রাজ্যগুলো থেকে হাজার হাজার কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। তাই সেভেন সিস্টারস রাজ্যগুলোতে পণ্য সরবরাহ করা ভারতের পরিবহন ব্যয় অত্যšত বেশি এবং সময় সাপে। এই কারণে বাংলাদেশের মধ্যদিয়ে ট্রানজিট ও চিটাগংপোর্ট ভারতের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ট্রানজিট , পোর্ট এবং বাংলাদেশের স্বার্থ ঃ
বর্তমান সরকার দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ২০২১ সালের যে ভিশন নিয়ে এগুচ্ছে তা বা¯তবায়ন করার জন্য সময়পোযোগী সিদ্ধাšত গ্রহণ ও বা¯তবায়ন জরুরি। এেেত্র ট্রানজিট সুবিধা ও প্রয়োগের সাথে ট্রান্সশিপমেন্ট ও চিটাগাং পোর্ট সমান গুরুত্ব বহন করে।
বাংলাদেশের পোর্ট ব্যবহারে ভারতের যেমন অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আসবে তেমনি বাংলাদেশের েেত্র আরো বেশি সমৃদ্ধি আসবে। পাশাপাশি নেপাল, ভূটান, বার্মা, দণি চীন এই পোর্ট ব্যবহার করতে পারবে ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতির ভিত্তি শক্তিশালী হবে। এই পরিপ্রেেিত বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রা¯তাঘাট ও অন্যান্য অবকাঠামোর উন্নতি হবে। ভারতের উদীয়মান অর্থনৈতিক বিকাশে বাংলাদেশের চিটাগাং পোর্ট ব্যবহারের জন্য বিভিন্ন সময় বিভিন্ন প্র¯তাব দিয়ে আসছে। বাংলাদেশের উচিত ভারতের প্র¯তাব সঠিকভাবে বিশ্লেষণ করে ও স্বার্থ বজায় রেখে সঠিক সিদ্ধাšত গ্রহণ করা উচিত।
ট্রানজিট সুবিধা প্রদানে বাঁধা ঃ
ভারত যখনই ট্রানজিট প্রসঙ্গটি বাংলাদেশের কাছে উত্থাপন করেছে তখনই এর বিপে কিছু লোক বিপরীত অবস্থান নিয়ে বাঁধার সৃষ্টি করেছে।
ট্রানজিটের সাথে নিরাপত্তার বিষটি জড়িত । এই নিরাপত্তার বিষয়টি বিভিন্ন মহলে আলোচিত হলেও অতীতে কোন সরকার এ বিষয়ে কোন ধরণের বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেননি। কোন সংসদীয় কমিটি গঠিত হয়নি যে, ভারতকে ট্রানজিট দিলে নিরাপত্তার ঝুঁকির গভীরতা কত ব্যাপক তা আমরা জানতে পারেনি।
মূলত বর্তমান বা¯তবতা বিবেচনায় না এনে ভারত বিরোধী মানষিকতার কারণে ভারতকে ট্রানজিট দেওয়ার বিরোধীতা করে আসছে।
ফলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ গ্রহণে বঞ্চিত হচ্ছে।
ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা প্রদানের েেত্র ,ভারতের আগ্রাসী মনোভাবের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হওয়ার বুলি আওড়াচ্ছে। যা একবারেই অর্থহীন।
ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দিলে বাংলাদেশের উপর দিয়ে ভারতীয় সৈন্য চলাচল করবে। এই ধারণাটি একটি সম্পূর্ণ অবা¯তব ধারণা কারণ-আšতর্জাতিক কনভেনশন অনুযায়ী ট্রানজিট চুক্তির অধীনে কোন প্রকার সামরিক সরঞ্জাম ,অস্ত্র , গোলাবারুদ, বা সামরিক লোকজনের চলাচলের কোন সুযোগ নেই।
ট্রানজিটের মাধ্যমে কেবল বাণিজ্য এবং পরিবহণ চলাচলের সুবিধা রয়েছে।
ট্রানজিট বিরোধী সমালোচকরা আশংকা প্রকাশ করছেন যে, ভারতকে যদি ট্রানজিট প্রদান করা হয় তাহলে ভারতের পণ্য বাংলাদেশের বাজারে সয়লাব হয়ে যাবে। ভারতের সাথে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি প্রায় ৮০০ কোটি ডলার। ট্রানজিটের মাধ্যমে বাণিজ্য ঘাটতি কমিয়ে আনা সম্ভব।
ভারতকে ট্রানজিট দিলে ভারতীয় হেভী ট্রাকগুলো বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে চলাচলের জন্য যে অবকাঠামো দরকার তা বাংলাদেশের নেই।
ট্রানজিট সুবিধা ভারতকে দিলে অবকাঠামো ও রা¯তা ঘাটের যে উন্নয়ণ করতে হবে তার ব্যয়ভার বহন করা বাংলাদেশের পে সম্ভব নয়।
ভারতের সিভিন সিস্টারস-এ বাংলাদেশী পণ্যের ব্যাপক চাহিদা আছে। বাংলাদেশ সরকারিভাবে এ সব পণ্য সেভেন সিস্টারস- এ রফতানি করে থাকে। ট্রানজিট দেওয়ার ফলে ভারতীয় পণ্যের ব্যাপক বি¯তার হবে সেখানে ফলে বাংলা পণ্যের চাহিদা কমে যাবে। এমনকি নানা শুল্ক অসুবিধার বা প্রতিবন্ধকতার কারণে চাহিদা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশী পণ্য ভারতে যেতে পারছেনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।