I realized it doesn't really matter whether I exist or not.
অনলাইন জার্নালিজমের ফলে নিজেদের অস্তিত্ব নিয়ে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত "দি নিউ ইয়র্ক টাইমস"। বিনামূল্যে ও দ্রুততম সময়ে আপডেটেড সংবাদ পড়তে পাঠকদের ইন্টারনেট ব্যবহারের প্রবণতা সংবাদপত্রের মুদ্রণের উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। আগামীতে হয়তোবা এমনও কোন দিন আসবে, যেদিন সংবাদপত্র বলে কিছু থাকবে না। যোগাযোগ প্রযুক্তির দ্রুত উন্নয়নের ফলে যেমন আবেগঘন হস্তলিখিত পত্রের আদান-প্রদান প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গেছে, ঠিক তেমনি একদিন হয়তোবা সকালের নাস্তার সঙ্গে পত্রিকা পড়ার দৃশ্যও হারিয়ে যাবে। বিস্তারিত পড়তে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
বিবর্তনে প্রকাশিত লেখাঃ বিলুপ্তির পথে সংবাদপত্র
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।