যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
গেসবলের টপিক হইলো তেঁতুল নিয়, কিন্তু ছবিতে দেখা যাইতেছে গেরিলা যোদ্ধাদের! গোলমেলে মনে হইলেও, এইটাই নিয়ম, কারণ এইখানে একটা সম্পর্ক আছে।
তেঁতুলের গুনের কথা বলে শেষ করার নাই, নামটা শুনলেই যাদু শুরু, নাকি বলেন? বিশেষ করে মেয়েদের টপ ফেভারিট খাবারের লিস্টে তেঁতুল তো মাস্ট, আর যারা মা হতে যাচ্ছেন, তাদের বেলা তো কথাই নেই।
তেঁতুল এমনিতেও খাওয়া যায়, মজার আচার হয়, আবার শরবতও হয়। সেই শরবত খেলে নাকি শরীর একেবারে ঠান্ডা হয়ে যায়!
হয়ত খোঁজ নিয়ে দেখা যাবে উপমহাদেশের কোন কোন অঞ্চলে তেঁতুলের টকও রান্না হয়, নাকি অতদূর যাওয়া সম্ভব না?
যাই হোক, সবার প্রিয় তেঁতুলের আরেকটা গুনের কথা পাড়তেই আজকের গেসবল, সেই কথাতেই যাই।
তেঁতুল শুধু সাধারন মানুষ না, বিশেষ শ্রেনীর মানুষদেরও কাজে লাগে।
যেমন গেরিলা যোদ্ধাদের।
গেরিলা যোদ্ধা কারা সেটা নিয়ে বেশী ব্যাখ্যার প্রয়োজন নাই বলেই মনে করি, তাও খানিকটা গ্যাঁজাই। সাধারণত দেশ আক্রান্ত হলে দেশরক্ষার তাগিদে, অথবা অত্যাচারী শাসকের বিরুদ্ধে আদর্শগত তাগিদে, অথবা কোন দুষ্টু নেতা দ্বারা স্ক্রুড আপ হয়ে নাশকতাবাদী মানসিকতায় -- এরকম যেভাবেই হোক -- গেরিলারা দুর্গম অঞ্চলে (যেমন বনে বাদাড়ে, পাহাড়ে) আস্তানা গাড়ে এবং সময় সুযোগ মতো শক্তিশালী শত্রুর উপর চোরাগুপ্তা হামলা চালায়।
এই গেরিলারা সাধারণত নিজেদের সাথে তেঁতুল বা এর কাছাকাছি অন্য কোন ফল (??) রাখে। একটা বিশেষ পরিস্থিতিতে সেটা কাজে দেয় বলেই রাখে।
আপনাকে গেস করতে হবে, গেরিলারা কেন এই কাজটি করে?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।