যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
ডাইনোসর নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। সম্ভবতঃ গত শতাব্দীর শুরুর দিকে আবিস্কৃত হয় ডাইনোসরের ফসিল, মানুষ জানতে পারে তাদের কল্পনার অতীত বৃহৎ আকারের প্রাণী ধরাধামে ঘুরে বেড়াতো। বড় যেকোন কিছুই উৎসাহব্যঞ্জক, সেখান থেকেই হয়ত, বিজ্ঞানীদের একটা অতি আনন্দের বিষয় হয়ে দাঁড়ালো ডাইনোসর সম্পর্কে নতুন নতুন তথ্য জানা। একেকটা তথ্য জানা হয়, সেটা খবরের কাগজ, টিভি, রেডিও -- সবখানে আসে। বই বের হয়, বাবারা বাচ্চাদের জন্য বইগুলো কিনে আনেন।
ডাইনোসর নিয়ে মানুষের মাতামাতির শেষ নেই! মাতামাতিটা আরো ধুধামের পর্যায়ে চলে যায় যখন বিশ্বখ্যাত পরিচালক স্পিলবার্গ তৈরি করেন "দ্য জুরাসিক পার্ক। " অদ্ভুত ধরনের নানান ডাইনোসরের প্রমাণ সাইজ রেপ্লিকা সব তৈরী করে স্পিলবার্গ চমকে দেন পুরো জগতকে।
এরপর থেকে ডাইনোসরের রেপ্লিকা তৈরী একটা বিরাট ফ্যাশন হয়ে যায়, নানান আকৃতির রেপ্লিকা তৈরী হতেই থাকে।
এই ডাইনোসরের রেপ্লিকা তৈরী বা অতীত হয়ে যাওয়া একটি প্রাণীর রিকনস্ট্রাকশন নিয়েই আজকের গেসবল। (সম্ভবতঃ গেসবলের ইতিহাসে সবচেয়ে সহজ)
গেস করুন
একটা ডাইনোসর রিকনস্ট্রাকশন করতে যেসব তথ্যের প্রয়োজন, এপর্যন্ত ডাইনোসর নিয়ে করা গবেষণায় সেসব তথ্যের সবগুলোই যোগান দেয়া সম্ভব হয়েছে।
শুধু একটিমাত্র তথ্য বিজ্ঞানীরা কিছুতেই পাচ্ছেননা, সেই তথ্যটির ব্যাপারে মানুষের অভিজ্ঞতালব্ধ ধারনা ব্যবহার করা হচ্ছে।
আপনাকে গেস করতে হবে, ডাইনোসর বিষয়ে কোন তথ্যটি পাওয়া যাচ্ছেনা?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।