যার ঘড়ি সে তৈয়ার করে, ঘড়ির ভিতর লুকাইছে
গেল কয়েকবছর বাংলাদেশেও এটিএম মেশিন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, ব্যাংকের ক্যাশিয়ার কাউন্টারের সামনে দাঁড়িয়ে ক্যাশিয়ারের অলস ভঙ্গিতে নড়াচড়া দেখে বিরক্ত না হয়ে, অটোমেটিক উপায়ে যন্ত্রের মাধ্যমেই টাকা তোলা যায় -- এটা একটা বিরাট আরামের ব্যাপার। এজন্য আপনার শুধু লাগবে একটি ক্যাশকার্ড আর একটি পিন(পারসোনাল আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার)। মেশিনে কার্ড পাঞ্চ করে, পিন ইনপুট করে দিন, তারপর টাকার পরিমাণটা ইনপুট করবেন। মেশিন থেকে টাকা বেরিয়ে আসবে। এটিএম মেশিন নিয়ে মজার ব্যাপার হলো, এটিএম'র মধ্যেই মেশিন শব্দটা (অটোমেটেড টেলার মেশিন) থাকার পরও, অনেকেই একে এটিএম না বলে এটিএম মেশিন বলে।
কেন, কে জানে?
তো, এই এটিএম ব্যবহার করে টাকা তুলতে গিয়ে যে সমস্যাটা হতে পারে সেটা হলো, তাড়াহুড়োর মধ্যে থাকলে আপনি পাঞ্চ করা কার্ড না নিয়েই চলে আসতে পারেন। যেটা হতে পারে আপনাকে পথে বসিয়ে দেবার এক অনোন্যপায়। এখন এই সমস্যায় যাতে গ্রাহকরা না পড়েন, তাই এটিএম তৈরীকারীরা একটা বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করেছেন মেশিনের ডিজাইনে। এতে তারা ব্যবহার করেছেন হিউম্যান সাইকোলজীর খুব বেসিক একটা দিক।
আজকের গেসবল:
গ্রাহকরা যাতে ভুল করে কার্ড ফেলে না যান, সেজন্য এটিএম ডিজাইনার কি বিশেষ পদ্ধতি প্রয়োগ করেছেন সেটা গেস করুন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।