সবার জন্য সমান সুযোগ তৈরি করতে প্রয়োজনে আইনজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি সংশোধন করবে নির্বাচন কমিশন। আজ বৃহস্পতিবার নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশনার জাবেদ আলী সাংবাদিকদের এ কথা বলেন । জাবেদ আলী বলেন, আচরণবিধি সংশোধনের জন্য যদি আরপিওতে সংশোধনীর দরকার হয়, কমিশন সেটা পর্যালোচনা করে দেখবে। আর যদি শুধু আচরণবিধি সংশোধন করে নির্বাচন করা যায়, তবে আরপিও সংশোধনের প্রয়োজন নেই। নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীরা প্রার্থী হলে অন্যান্য দেশে সমমর্যাদার ব্যক্তিরা যেসব সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন, এখানেও সেটা অনুসরণ করা হবে।
যুক্তরাজ্য ও ভারতে যে প্রক্রিয়ায় নির্বাচন হয়, এখানেও সেভাবে হবে। প্রতিটি প্রার্থীর সমান সুযোগ নিশ্চিত করতে যা যা করণীয় কমিশন তা-ই করবে।
অপর এক প্রশ্নের জবাবে জাবেদ আলী বলেন, তফসিলের পর নির্বাচনী আচরণবিধি কার্যকর হয়। প্রধানমন্ত্রী বা অন্য কেউ যদি আগেই নির্বাচনী প্রচারণায় নেমে পড়েন, সেখানে কমিশনের কিছু করার নেই। তবে কেউ যদি মনে করেন এতে আইন লঙ্ঘন হচ্ছে, তবে তিনি আদালতে যেতে পারেন।
সরকারি বা বিরোধী দলের সঙ্গে কোনো আলোচনা করবেন কি না, জানতে চাইলে জাবেদ আলী বলেন, ‘আমরা আইন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তাই প্রয়োজন অনুযায়ী বিশেষজ্ঞদের থেকে পরামর্শ বা সহযোগিতা নেব। ডানে-বামে কারও সঙ্গে কথা বলব না। জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচন উপহার দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য। ’।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।