তবুও জীবন যাচ্ছে কেটে জীবনের নিয়মে।
প্যারিসে দেখার মধ্যে নামকরা শুধু আইফেল টাওয়ার আর মিউজিয়াম। এমনিতেই ওদের ল্যাম্পপোষ্ট থেকে সবকিছুতেই কারুকার্যের নিদর্শন পাওয়া যাবে।
আমাদের প্যারিস দেখা সময়ের অনেক আগেই সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিলো। সাথের গাইড বল্লো সময় যখন আছে চলেন এক জায়গা থেকে ঘুরে আসি।
প্যালেসটা কিসের জন্য বিখ্যাত সেটা গাইড ও বলতে পারলেন না। কি আর করার। দেখে মনে হলো নেপোলিওয়ের বৈটকখানা অথবা টয়লেটখানা কিছু একটা। লোকজন ভালোই আড্ডা দিচ্ছে। আমরা খাড়াই কিছু বিড়ি ফুকে ফটোসেশন করে ট্রেনের উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা।
ট্রেন স্টেশনে গিয়ে দেখা গেলো আমাদের ট্রেন এইমাত্র প্লাটফর্মে আসছে। কিন্ত যাত্রার সময় আরও ২ ঘন্টা পর। সারাদিন হেটে দুজনের পা ব্যাথা। কতোক্ষন ট্রেনে উঠে বসা, আবার নেমে গিয়ে বিড়ি ফুকা, কফি খাওয়া, চিপস, চকলেট কিনে নিয়ে আসা। এইসব করেই দুই ঘন্টা পার।
রাত ১১টায় বাসায়। পরের দিন আবার কামলা খাটার জন্য প্রস্তুতি
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।