.
রাহেলার চিকিৎসক শহীদুল ইসলাম ও তদন্ত কর্মকর্তা রাশেদ চৌধুরী আজো আদালতে হাজির হননি। তাই মামলার সাক্ষ্য গ্রহন হয়নি। পুনঃতারিখ ঠিক করা হয়েছে ২৩ নভেম্বর। পিপি জানিয়েছেন, চিকিৎসককে ৬ দফা সমন দেয়া সত্বেও তিনি আদালতে সাক্ষ্য দিতে আসেন নি। এধরনের মামলায় সম্মানিত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য না দিতে আসলেও সাধারনত গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়না বলে আগামী তারিখে তিনি আসবেন কিনা এটা তাই নিশ্চিত নয়। আর তদন্তকারী কর্মকর্তাকে আজই প্রথম সমন পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পিপি! এর আগে তিনি জানিয়েছিলেন তাকে একাধিক বার সমন পাঠানো হয়েছিল! এই তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটির শুরুর দিকে প্রধান আসামী লিটন পলাতক থাকার সময় আদালত তার মালামাল ক্রোকের নির্দেশ দিলেও পালন করেন নি। তারপর দীর্ঘ দিন মামলার নথি পত্র নিখোঁজ ছিল।
রাহেলা হত্যা মামলাটির এই দুই সাক্ষীই এখন পর্যন্ত সাক্ষ্য দেয়ার বাকি আছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।