সততায় মৃত্যুও ভালো..........
তোমার চিন্তাকে ধাবিত কর তারা শব্দে পরিনত হবে
তোমার শব্দকে অনুসরণ কর তারা কর্মে রুপ নেবে
সেই কর্ম একদিন অভ্যাসে পর্যবশিত হবে
সেই অভ্যাস তোমার চরিত্র হয়ে দাঁড়াবে
সেই চরিত্রকে শানিত কর তোমার লক্ষ্যে পৌঁছে যাবে। .......তাই বলে-' সৎ চিন্তায় স্বর্গ বাস'
আমরা যারা পথ চলি। আমরা সবাই পথ চলি। কেউ উল্টো পথে কেউ সোজা। নাহ্ উল্টো বা সোজা নয় যে যার পথে।
সাথে থাকে একরাশ যুক্তি যা দেয় আমাদের পথের ঠিকানা। চোর চুরি করে। সাধু তার সততায় জীবন বিকায়। আমজনতা কখনো চোর সাফাই গায় কখনও সাধুকে সঙ্গ দেয় সামাজিকতায়। আজ অনেকই সমাজের চোখ ধুতে সফেদ পাঞ্জাবী আর পায়জামা সহযোগে যায়নামায হাতে যাবেন মসজিদে।
অভিনেতা-অভিনেত্রীর মত তাড়াও কেউ কেউ চড়াবে আজ ধর্মীয় মেকাপ লেবাসে আর আবেসে। এই তো আমার সময়। কেউ যাবে তার ঘরের প্রিয় মূ্র্তিকে রুদ্ধ রেখে পর কোন প্রিয়র সাথে রেস্টুরেন্ট অথবা থিম পার্কে। অগত্যা এই অসময়ে অন্তর্জালে বসে লিখে যাই না বলা কথা।
ব্যান দিতে দিতে জীবনের কত কিছুই তো অদূরে পরে রইল।
একবার কার যেন একটি লাইন শুনেছিলাম 'জীবনের সাধ অপূর্ণ রেখ না' তাই বুঝি মেকি খেলায় আমরা মাতি প্রতি নিয়ত।
প্রান্তিক জীবনের কথা নিয়ে একবার একটা ছবি দেখেছিলাম সেই ছোটবেলা প্রায়। যখন আমার প্রিয সিক্সমিলিয়ন ডলার ম্যান, ভুন্ডুল, টারজেন....। তখন কিছুই বুঝিনি যা এখন কিছুটা উপলব্ধি করি মাত্র। সাধ আর সাধ্য কুলায় না, তাই আমি আমার চিন্তা নিয়ে বাস করি তথৈবচঃ হয়ে।
রাহেলার স্বামীর উন্মাষিকতা জীবনকে কুড়ে কুড়ে খায়।
দিন চলে যায় দাড়ি কাটতে কাটতে মোটা হয়। চুলে তার রঙ চড়ে। মোচ গুলো অবাধ্য সুরের রূপ নেয়। এমন অবেলায় বসে রাহেলার স্বামী বেশ আনমনে চিন্তা মগ্ন হয়।
যে সময় চিন্তা বিষ্ট হওয়ার কথা ছিল তখন শুধু উড়িয়েছে স্বপ্ন ফানুস। আজ এই অবেলায় দাঁড়িয়ে ভাবে আমার ছেলেরা এমন কেন! যে শিক্ষায় শিক্ষিত করেছে তাদের তখন বোঝেনি সেখানে দাঁড়িয়ে একদিন দেখতে হবে আপন চেহারা আয়নায়। এখন ছেলেরা এক একটা আয়না আর প্রতিবিম্ব ঠায় দাঁড়িয়ে নিজের মুখাবয়ব। সন্ত্রাস চুরি রাহাজানি আর ধর্ষণ শানিত রক্তের স্রোত ধারায় চলমান প্রক্রিয়া .......।
বাজারের দামী ফল আর সঙ্গতি বিহীন জীবন চলার উত্তর দিতে হয়।
দিতেই হয়। প্রকৃতি তার নিষ্ঠুরতা প্রকাশ করে অপারগ হয়ে। আমরা সাক্ষী থাকি মনে মনে....লেবাসে সালাম জানাই। খুতবায় বলি না কথা কারণ মানি না বলে। অথবা বলি আরও স্বজোড়ে নিজেকে সাচ্চা জাহিরি আশায়।
তাই আমার জীবন চলাকে ধিক্কার দেই.....দেই থুতু.....দেই ঘৃণার বরমাল্য.....সালাম সেই যুবাকে যে শিখেছে চলা এই ভ্রান্ত পথে। তবু আমি ধিক্কৃত জীবন আমার জন্য হোক শেষ দিন অবধি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।