মাঝে মাঝে নিজেকে নিয়ে খুব গর্ববোধ করি যখন ভাবি আমি ঢাবিতে পড়ছি । আবার লজ্জাবোধ করি যখন দেখি আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধা
বী ছাত্ররাই কিনা সব আত্মসম্মানবোধ বিসর্জন দিয়ে একজন দূর্নীতিগ্রস্ত নেতা বা নেত্রীর নামে আত্মহারা হয়ে স্লোগান দিচ্ছে । তাদের মুক্তির জন্য অনশন নাটকও করছে । হায়,এটা কি ছাত্ররাজনীতির কাজ? নাকি ছাত্রসমস্যা সমাধান করা ছাত্ররাজনীতির প্রধান কাজ?
প্রতিদিন হাজারো ছাত্রছাত্রী জীবন হাতে নিয়ে ঝুলে ঝুলে মানবেতর ভাবে ভার্সিটি বাসে করে যাতায়াত করছে। অধিকাংশ বাসগুলোর খুবই করুণ অবস্থা।
অথচ কতৃপক্ষ প্রতিবছর ত্রিশ লক্ষেরও বেশি টাকা ভাড়া করা বাসগুলোর জন্য ব্যয় করছে। যা ঠিকমত পরিকল্পনা করলে বেশ কয়েকটি নতুন বাস কেনার কাজে ব্যয় করা যেত। কিন্তু গুজব আছে বাস ইজারা নেয়ার এই পুরো ব্যবস্থায় এই ছাত্রনেতারাসহ সবাই বখরা পেয়ে থাকে। এ কারনেই এসব মেধাবী ছাত্রনেতারা অর্থের কাছে বিক্রি হয়ে যাওয়ায় ছাত্রদের সমস্যা নিয়ে কথা বলার সময় তারা পাননা।
এছাড়াও আরও কত লজ্জাকর কান্ডকীর্তি যে তারা করেন তা অনেক ব্লগারেরই জানা।
তারাও যদি এদের স্বরূপ তুলে ধরতে এগিয়ে আসেন তাহলে হয়তো নতুন যুগের সূচনা হতে পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।