যা তুমি আগামিকাল করতে পার, তা কখনো আজ করতে গিয়ে ভজঘট পাকাবে না...
জাতীয় সংসদে সব কথাবার্তার লগ মেইনটেন করা হয়। সব আলোচনাই সেখানে লেখা থাকে। তবে কোনো সদস্য বাজে কথা বললে স্পিকার সেটি মুছে দিতে বলেন। এটাকে বলে এক্সপাঞ্জ করা।
সেবার আওয়ামী লীগ পাওয়ারে।
এ সময়ের এক অধিবেশনে একবার আওয়ামী লীগের সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত উঠে দাঁড়ালেন।
স্পিকারের দৃষ্টি আকর্শন করে বললেন- "মাননীয় স্পিকার, জামায়াতের অমুক সম্মানিত এমপিকে (সরি, নামটা মনে নাই) আমি কি শুওরের বাচ্চা বলতে পারি?
স্পিকার বলেলেন, "না, আপনি বলতে পারেন না"।
সুরঞ্জিত বললেন, "তাহলে কি আর করা, ঠিক আছে মাননীয় স্পিকার, আপনাকে ধন্যবাদ। " বলেই তিনি বসে পড়লেন।
==========================================
আইনের দৃষ্টিতে সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত কোনো বাজে কথা বলেননি।
তিনি একটি বিশেষ শব্দ সংসদে বলতে পারেন কি না, সেটি সরল মনে জিজ্ঞেস করেছেন মাত্র। কাজেই সেটি এক্সপাঞ্জ হয় নি।
সুরঞ্জিত সেন গুপ্তকে আমার তেমন পছন্দ না। কেমন জানি বাটপার টাইপের মনে হয়। কিন্তু ওই দিন তাকে সালাম দিয়েছিলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।