আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিস্ময়


১। EDWARD MORDAKE- 'poor Edward' Edward Mordake ছিলেন 19th সেঞ্চুরির একজন অভিজাত ইংলিশ পরিবারের উত্তরসুরি... ভয়ংকর ব্যাপার হল তাঁর মাথার পিছনে ছিলো আরেকটি মুখ(ছবি দ্রষ্টব্য) , যেটি কিছু খেতো না,কথা ও বলতোনা কিন্তু হাসতে এবং কাঁদতে পারতো!!! এডওয়ার্ড তাঁর সেই দ্বিতীয় মুখটিকে ''শয়তানের মুখ'' বলে ডাকতো কারণ এটি গভীর রাতে ফিসফিস করে ভয়ানক সব কথা বলতো এবং হঠাত করে হেসে উঠত পাগলের মত বা চুপি চুপি কাদতো যা এডওয়ার্ড কে ভয় পাইয়ে দিতো,সে রাতে ঘুমাতে পারতোনা... সে অনেক ডাক্তারের সাথে দেখা করে এবং তাদের কে অনেক অনুরোধ করে তাঁর সেই শয়তান মুখটিকে সড়িয়ে ফেলার জন্য,কিন্তু তখনকার ডক্টর রা কাজটি করতে সাহস পায় নি... এর ফলশ্রুতিতেই ভীত সন্ত্রস্ত এডওয়ার্ড মাত্র ২৩বছর বয়সে আত্মহত্যা করেন!... ২। হন্ডুরাসের মাছ বৃষ্টি হন্ডুরাসের লোকাচার বিদ্যায় মাছ বৃষ্টি একটি সাধারণ ঘটনা। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, এ অবিশ্বাস্য প্রাকৃতিক ঘটনা ঘটে মে থেকে জুলাই মাসের মাঝামাঝি। প্রথমে আকাশে কালো করে মেঘ জমে।

এরপর শুরু হয় তুমুল বৃষ্টি, সে সঙ্গে প্রবল বাতাস, বিদ্যুৎ চমক আর বজ্রপাত। এ রকম চলে প্রায় ২-৩ ঘণ্টা। বৃষ্টি থেমে যাওয়ার পর শত শত জীবন্ত মাছ পড়ে থাকতে দেখা যায় মাটির ওপরে। লোকজন এসব মাছ কুড়িয়ে নিয়ে রান্না করে খায়। ১৯৯৮ সাল থেকে স্থানীয় লোকজন এ প্রাকৃতিক ঘটনার ওপর ভিত্তি করে প্রতি বছর উৎসবের আয়োজন করে।

ফ্রান্সের প্রকৃতিবিজ্ঞানী এন্দ্রে মেরি এমপেরের মতে, আটলান্টিক মহাসাগরে সংঘটিত টর্নেডো উঠিয়ে নিয়ে আসে এই মাছগুলো এবং ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত হন্ডুরাসের ইউরো শহরে ফেলে। তবে প্রতি বছর একই সময় টর্নেডো আটলান্টিক মহাসাগর থেকে মাছ উঠিয়ে এনে ইউরোতেই ফেলবে-এ ধরনের কাকতালীয় ঘটনা অনেকের মতে অসম্ভব। অনেকের মতে এ মাছগুলো স্বাদু পানির এবং সাঁতরে কাছের নদী কিংবা জলাশয় থেকে ভূগর্ভস্থ জলাধারে আশ্রয় নেয়। ভারী বৃষ্টিতে মাটি ধুয়ে গেলে মাছগুলো উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। অনেকের মতে, ১৮৫৬-১৮৬৪ সালে হন্ডুরাসে আসা এক সাধুর কারণে এ মাছ বৃষ্টি হয়।

কথিত আছে, অনেক অভাবী লোক দেখে সেই সাধু তিন দিন, তিন রাত সৃষ্টিকর্তার কাছে অভাবীদের খাবারের চাহিদা মেটানোর মতো কোনো অলৌকিক ঘটনার জন্য প্রার্থনা করেছিলেন। সেই অলৌকিক ঘটনাই হচ্ছে এই মাছ বৃষ্টি বলে তাদের বিশ্বাস। ৩। গিনেস বুকে বাংলাদেশী বিস্ময়কর বালক: রূপকথা মাত্র সাতবছর বয়সী রূপকথা স্কুলে পা দেয়ার আগেই গিনেস বুকে নাম লিখতে যাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষুদে কম্পিউটার প্রোগ্রামার হিসেবে । ইতোমধ্যে এ বিষয়ে গিনেস বুক কর্তৃপক্ষের সাথে একটি চুক্তি হয়েছে।

অবিশ্বাস্যভাবে মাত্র সাত মাস বয়স থেকেই সে কম্পিউটার নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু করে এবং দুই বছর বয়সে কম্পিউটারে লেখালেখি শিখে ফেলে। রূপকথার মা জানান, রুপকথা কম্পিউটার প্রোগ্রাম নিয়ে সবসময় ব্যস্ত থাকে তাই এখনো স্কুলে ভর্তি করা হয়নি। প্রতিদিন ১২ ঘণ্টারও বেশি কম্পিউটারের পেছনে ব্যয় করে। এখন সে সি++, জাভা প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছে। এর আগে রূপকথা ছয় বছর বয়সে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ কম্পিউটার প্রোগ্রামারের পদবি দখল করে বিশ্বে রেকর্ড সৃষ্টি করে।

বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও ওয়েবসাইট তাদের খবরে রূপকথাকে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ প্রোগ্রামার হিসেবে সংবাদ- তথ্য প্রকাশ করেছে।
 

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১০ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।