ঘর মানেই কাঠকয়লা... আগুন রঙা ফুল। ফুলের দেয়াল ফুটো হয় আর আমি তাতে ঠোট বুলাই। আজ যা লালা একদিন তাই হবে গোপনেরও গোপন। তখন ছাদ দিয়ে গলগল নেমে আসবে রাইশস্যের রক্ত। দুপুর হয়ে উঠবে দাসেও দাস, চাবুকের ক্ষত... তারো গভীর, গভীরের ক্ষত!
হায়, করি-করি করে আজও জিজ্ঞেস করা হলো না! হে ক্ষুরধার পিরানহা... মংস খসে পড়লেও শিকার কি করে বেমালুম থাকে?! ক্যঅনোই বা রক্ত ঝরলে মেঝে সচল হয়ে ওঠে হিমের মাধুর্য্যে! আমি সেসব এক্কাদোক্কা হেফজ করি উড-প্যাকারের গর্তে। কোটরে।
আর ঘৃতকুমারীর রসে লিখে রাখি দুইমাস বয়সী ভ্রুণের আর্তি।
জন্ম প্রার্থনা ছাড়া ভ্রুণের কোনো ক্ষেদ নেই।
সচলতার দায় কেবল মানুষের, যাদের দুই পা... ফুটন্ত, দুই হাত-পা ভূপাতিত তবু উড়ন্ত! হে মৃয়মাণ ঘর অপেক্ষায় থাকো ... একদিন কথার ভার হুড়মুড়িয়ে পড়বে ঠিকই। পড়বে খিলান, কোটাঘর, জমানো ইদুরের খুঁত...
সেদিনের নাম হবে অশোকলতা...
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।