আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

নোবেল বিজয়ী অণু

আসুন এবার জেগে উঠি scientificbd@gmail.com

নিরস কোন বিষয় নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে যদি যুগান্তকারী কিছু পেয়ে যান, আর সেই পাওয়া যদি বয়ে আনে নোবেল বিজয়ের মত সুযোগ, তবে কেমন লাগবে বলুন তো? তেমনই ভাল লেগেছিল হয়তো ১৯৮৫ সালে হ্যারী ক্রোটো আর তাঁর সহযোগীদের। তাঁরা গবেষনা করছিলেন মহাকাশে তথা শুণ্যে অতি উচ্চতাপে কার্বন (গ্রফাইট)এর ধর্ম নিয়ে । কিন্তু তারা যখন প্রায় ১০০০০ ডিগ্রী তাপমাত্রার লেজার ফেললেন গ্রাফইট শিটের উপর, তখন তাঁরা অবাক হয়ে লক্ষ করলেন উৎপন্ন পদার্থটি ৬০-কার্বন বিশিষ্ট পরমানুর সিগনাল দিচ্ছে। ৫৯ বা ৬১ নয়, ৫৮ বা ৬২ ও নয়। একেবারে ৬০ পরমানু বিশিষ্ট এ পরমানু দেখতে (দেখাতো যায়না, হিসাব করে বের করা) ঠিক ফুটবলের মত।

আর এই সুন্দর অনুই ক্রোটো সহ তিনজন বিজ্ঞানীকে এনে দেয় নোবেল বীজয়ের সম্মান (১৯৯৬ সালে)। ছবির ব্স্তুটি হলো সেই সি-৬০ (বাকমিন্সটার ফুলারিন)। দেখতে খুব সুন্দর তাইনা। একটু খেলে দেখুননা। বা খেলিয়ে দেখুন না মাখাটা, যে কোন বিষয়ে।

কথায় আছেনা--- যেখানে দেখিবে ছাই.... উড়াইয়া দেখ তাই .... পাইলেও পাইতে পার , অমূল্য ফুলারিন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.