বাঙ্গালী জাতির গৌরবময় ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব এবং জাতীয় সংস্কৃতির জন্য অপমানজনক কোনকিছু এই ব্লগে লেখা যাবে না।
সন্ধ্যা সাড়ে 7টার দিকে সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের এক কর্মচারী গেস্টরুমে গ্রেনেডসদৃশ একটি বস্তু দেখে হল প্রভোসটকে খবর দেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেনেড আতগ্ধক ছড়িয়ে পড়ে। এরপর টানা 3 ঘণ্টা পুলিশ ও ডিবি পুলিশের বোমা বিশেষজ্ঞ দল ওই বস্ট্তুটিকে পরীক্ষা করে বলেন, এটা কাঠের গ্রেনেড; আসল নয়।পরে জানা যায় গত বৃহসপতিবার চ্যানেল-ওয়ান মুক্তিযুদব্দের ওপর একটি ডকুমেন্টারি করার জন্য হলে কাঠের বন্দুক ও গ্রেনেড নিয়ে আসে। ধারণা করা হচ্ছে, তারা চলে যাওয়ার সময় একটি কাঠের গ্রেনেড গেসদ্বরুমে ফেলে যায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।