নেপালের সাধারণ মানুষ শান্তিপ্রিয় ও সহিঞ্চু। প্রায় দশকব্যাপী রাজনৈতিক অস্থিরতা নেপালের কোন কোন এলাকাকে (প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলী প্রদর্শন চলবে) আলোড়িত করলেও কাঠমান্ডু, নাগর কোট, ধুলিখেল, পোখরা, চিটওয়ান, অন্নপুর্ণা, ল্যাংট্যাং এভারেষ্ট এলাকাসহ প্রধান প্রধান ভ্রমন কেন্ত্রগুলোতে পযটর্কদের নির্বিঘ্ন ভ্রমনে কোন ছেদ পড়েনি। অনুকুল আবহাওয়ার কারণে নেপালে ভ্রমন করা যেতে পারে বছর জুড়েই। তবে আক্টোবর থেকে মার্চ পযনর্্ত মাসগুলোতে শীতের প্রবল্য বেশী এবং দিবা ভাগের দৈঘর্্য কম- যদিও সকাল এবং দুপুরগুলো পাওয়া যায় রৌদ্রকরোজ্জল। আজকের এ পর্বে আমরা পৌছে গেছি নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে।
কাঠমান্ডুতে এখন রৌদ্রকরোজ্জল সকাল। চারপাশ দিনের ব্যস্ততা বাড়ছে। আমরা ঘুরে গুরে দেখবে কাঠমান্ডুর সাধারন নাগরিক জীবনযাত্রা এবং বিশেষ বিশেষ দর্শনীয় স্থানগুলো। আমরা দেখতে পাচ্ছি।
এখানে কাঠমান্ডুর সাধারন দৃশ্যাবলী, নাগরিক জীবনযাত্রা এবং প্রাকৃতিক দৃশ্যাবলীর ছবি চলতে থাকবে ।
নেপাল ভ্রমনকারীদের অধিকাংশেরই মূল গন্তব্য থাক েরাজধানী কাঠমান্ডু তারপর সেখান থেকে অন্যান্য গন্তব্যে। প্রথমে কাঠমান্ডুর আশে পাশে তারপর দুরবতর্ী অন্যান্য শহরে। আমারা এখন কাঠমান্ডুর উপত্যাকার মূল শহর রাজধানী কাঠমান্ডুতে। ছোট বড় পবর্তবেষ্টিত সবুজ উপত্যকায় অবস্থিত কাঠমান্ডু শহরটি কেবল দেশের রাজধানীই নয় দেশের নার উত্থান পতনের ইতিহাসের ও কেন্দ্রভুমি। যুগে যুগে এ শহরের বারবার নির্মিত এবং পুনঃনির্মিত হয়েছে সুরম্য প্রাসাদ আর মন্দিরসমুহ।
দেশের শিল্প সাংস্কৃতির ধারক বাহক হিসেবে এ শহর গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করে এসেছে। কাঠমান্ডুই হচ্ছে নেপালের সবচেয়ে বড় শহর পুরো কাঠমান্ডু উপত্যাকা জুড়ে ছড়িয়ে আছে অসংখ্য মন্দির স্মৃতিতীর্থ ঐতিহ্যবাহী গ্রাম এবং সবুজ কৃষি ভুমির সৌন্দর্য।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।