তবে কাকরভিটা এসেও কিন্তুও একবার এখানকার কাস্টমস অফিসে যেতে হবে। নেপাল সীমান্ত শহর কাকরভিটা। এখান থেকে শুরু করা যেতে পারে মূল আউটডোর সুর্টি। কাকরভিটার দৃশ্যাবলী। হোটেল।
নগর জীবন ইত্যাদি। এরপর বিকালে বাসযোগে কাঠমুন্ডু যাবার সময় বাইরের প্রাকৃতিক দৃশ্য চিত্রায়ন করতে হবে। এসব দৃশ্যাবলী পর্দায় দেখাতে দেখাতে বর্ননা করতে হবে নেপাল সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্যাবলী। নেপালের ছোট্র সীমান্ত শহর কাকরভিটা। শহরটি নেপালের একেবারে পুর্বদক্ষিন প্রান্তে।
স্থলপথে বাংলাদেশ থেকে নেপাল যেতে পূর্ব নেপালের এই শহর পথই নিকটতর এবং সহজতর। এ সড়কের সাথে যুক্ত রয়েছে দেশের বৃহত্তম সড়কপথ ইস্ট ওয়েস্ট হাইওয়ে- যার অন্য নাম সিদ্ধার্থ হাইওয়ে। আর এ হাইওয়ের সাথে সাথে যুক্ত রয়েছে রাজধানী কাঠমান্ডু সহ দেশের অনেকগুলে বড় বড় শহর। (এখানে সাধারন দৃশ্যাবলী প্রর্দশন চলবে) কাকারভিটা থেকে সড়কপথে কাঠমান্ডু যাত্রার আগে এখানে দুপুরের খাবার খেয়ে নেয়া যেতে পারে। কারন এখান থেকে কাঠমান্ডুগামী বাসে বিকেল সাড়ে 3টায় যাত্রা শুরু করা উত্তম।
তাহলে কাঠমান্ডু পৌছে যাওয়া যাবে সকাল বেলায়। আমরা দেখতে পাচ্ছি..। আমরা এখন যাত্রা শুরু করবো কাঠমান্ডুর পথে। নৈশভ্রমন সমাপ্তিতে সকালে আমরা পৌছে যাব রাজধানী কাঠমান্ডুতে। আমরা দু পাশে দেখতে পাচ্ছি নেপালের পার্বত্য নিসর্গের সৌন্দর্য।
নেপাল কেবলমাত্র সার্কভুক্ত দেশগুলিরই নয়- সারা পৃথিবীর পযটর্কদেরকেই সমানভাবে আকৃষ্ট করে। আর ছোট্র এই দেশটি ভ্রমনকারীদের নিরাপত্তার দিক দিয়েও সুনামের অধিকারী।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।