কচি কচি মুখের বর্ণমালাগুলোকে শব্দে আর শুব্দগুলোকে বাক্য গড়তে গড়তে সমাজ গড়ার কারিগর মানুষের মতো মানুষ। চক স্লেট থেকে ব্লাক বোর্ড, পেন্সিল থেকে কলম; ধরতে শেখাতে শেখাতে ঘরে ফিরে দেখি- উনুনের হাড়ি জ্বলে, টগবগে চাল ফুটে যায়। চাল চুলা মোর দেনাখতে লেখা। তোমাদের গাড়ি চলছে ভীষণ! আজ বহুদিন পর- হাজিরা খাতার ডাক ছেড়ে হাজির হয়েছি তোমাদের রাজপথে নীলডনে বসি করেছি দাবী - নিজের ঘরের ডাল চালের অধিকার চাইবো বলে। তোমরা যেন মানুষ হও- তারই জন্য বুকে পাষান রাখি ছড়ি হাতে কত- ভুল শুধরে দিতে চেয়েছি আপন ভেবে। আজ সেই ছড়ি, শতগুন জোরে আমার বুক পিঠে দাগ কেটে যায়। ভালো থাকার অধিকার কি তবে আমাদের থাকতে নেই? বকুনি রাগে আমার, কতদিন তোরা কেঁদেছিলি ক্ষনিকের মন্দ লাগায়; আজ তোদের শহরে আসি- কাঁদো গ্যাসে চোখ ছানাবড়া, জ্বলে যায় ভীষন লাল মরিচের বেত্রাঘাতে! কতশত দিন উপোস মুখে বলেছি - “অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃনা করে যেন, তৃণ সমদহে” তবে আজ কোন অন্যায়ে তোমাদের রাজাধিরাজ অনশন মুখে স্লোগান করেছি বলে- অন্যায় বলে, তাড়িয়ে যায় বেওয়ারিশ চৌপদীদের মতো। ১৮.০১.২০১৩ইং
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।