কোনো এক অরোরায়,
আলোল-বিলোল উর্মিল সায়রের কাছে
যখন অবাঙমুখ এক অন্তরীপের মতন
ক্রমশ নিমগ্ন হতে থাকি,
কিংবা নিতল ঘুমের রাজ্য ছেড়ে
শ্রবণা আর কৃত্তিকাদের ভিড়ে
আকাশগাঙ্গের ফিসফাসে কান পাতি,
নয়তো জলজ মেঘফুল ছুঁইতে
কোনো গহন শাঁওল শাওনি রাতে,
তপ্ত করতল মেলে রাখি,
ঠিক তখন অফুরান এক ফল্গুধারার মতন
কবিতা, শাশ্বত প্রণয়ী আমার
নিরল অভিসারে আসে কাছে!
সে এলেই দখিনপানের সুরবাহারে
হংসধ্বনি বাজে,
বাজে, অবিরাম ঝংকারে।
সঙ্গতে তার অযুত-নিযুত
রংমশালের আলো, ময়ূরীর মত
জলে স্থলে অন্তরীক্ষে নাচে!
-------------------------------------
গান্ধর্বী
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।