আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রামপালে বিদ্যুত কেন্দ্র হবেই

একজন জামাতের দালাল আমাকে খুর ক্রোধ ওপুলিশের পোশাক পরে নকল পুলিশের গাড়ি চুরি চলছেইকষ্টের সাথে বলল,ভাই এই জালিম সরকার নাস্তিক সরকার হেফাজতের অনেক কর্মীকে হত্যা করেছে

রামপালে বিদ্যুত কেন্দ্র হবেই : কারন-২ : ১. যারা সুন্দরবন বৎাচান বলে চিৎকার করে গলা ফাটাচ্ছেন তাদের কে বলি হিসাবটা-১৯৯৭ সালে ইউনেস্কো ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ঘাষনা করে। পরে দেশের বন বিভাগ একটি বাফার জোন এবং একটি সংরক্ষিত এলাকা ঘোষনা দেয়। সংরক্ষিত এলাকার বাইরে বাফার জোন। সুন্দরবনের বাফার জোন করমজল, ঢাঙমারী এলাকা পর্যন্ত। তার পাশেই মঙরা সমুদ্র বন্দর।

সেখানে প্রতিনিয়ত সুন্দরবনের মধ্য দিয়ে বড় বড় জাহাজ আসছে, আসছে তেলের ট্যাংকার, কার্গো বোঝাই ফ্লাই এ্যাশ সিমেন্ট ফ্যাক্টরীর জন্য। মাঝে মধ্যেই ট্যাংকার থেকে তেল ছড়িয়ে পড়ছে সুন্দরবনের মধ্যই। আমরা তা দেখছি মাসের পর মাস ভেসে থাকছে আবার নদীর পানিতে মিশে সুন্দরবনের গাছেও লাগছে। এটাতে সুন্দরবন ক্ষতি হচ্ছে না কি বলেন... কিন্তু রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্র বাফার জোন থেকে ১৫-১৭ কিমি দুরে। আর বনের সংরক্ষিত ৯টি চরসহ এলাকা থেকে ৫০-৬০কিমি দুরে বিদ্যুত কেন্দ্র।

মংলা বন্দরের জন্য ক্ষতি না হলে এটার জন্য হবে কোন যুক্তিতে। কাজেই গলাবাজরা খুলনাঞ্চলের উন্নয়নে বিদ্যুতের প্রয়োজন সেটা বন্ধ করতে চাইলে দাতভাঙ্গা জবাব দেয়া হবে। ২. প্রতি বছর সুন্দরবন থেকে কয়েখ হাজার কোটি টাকার গাছ কেটে পাচার হচ্ছে। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এলাকায় বিষ দিয়ে মাছ ধরা হচ্ছে, আর ঢাকায় অবস্থানকারী প্রভাবশালী ব্যক্তি, রাজনীতিবিদসহ উচ্চমার্গের লোকদের জন্য বাঘ হরিনের চামড়া পাচার হয়ে যাচ্ছে হত্যার পর। সে বিষয়ে পরিবেশবাদী যারা এখন আন্দোলন করছেন তারা কিছূই বলছেন না।

কারন তাদের পকেটেো সেটার ভাগ যাচ্ছে। ৩. সুন্দরবনের বাফার জোন থেকে মাত্র ১০গজ দুরে জয়মনির ঘোলে ফুড সাইলো হচ্ছে। যেখানে ্রপতিনিয়ত হাজার-লাখ টনের জাহাজ আসবে যাবে। সেটাতে কি পরিবেশ ো সুন্দরবনের ক্ষতি হবে না ? সে বিষয়ে পরিবেশবাদীরা কিছুই বলেন না কেন। ফুড সাইরোতো নির্মান শেষ।

নাকি এখানে কোন ভাগা নেই-লাখ লাখ টাকা আসবে না তাই মাথা ব্যাথা নেই। ৪. সুন্দরবনের বাফার জোনের ১০গজের মধ্যেই নেৌবাহিনীর নিয়ন্ত্রনাধীন শিপ ইয়ার্ড হবে স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। সেটা নিয়ে কেউ কিছূ বলছেন না কেন ? ওখানেো মাল পাওয়া যাবে না তাইতো... । --- কাজেই বলি মালের ধান্দা ছাড়ুন-খূলনাঞ্চলের উন্নয়নের পথের বাদার দেয়াল ভাঙ্গুন। নইলে এ অঞ্চলের ২কোটি মানুষ আপনাদেরকে ......... দিয়ে ছাড়বে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.