Give thanks to Allah, for the moon and the stars prays in all day full, what is and what was take hold of your iman don't give in to shaitan oh you who believe please give thanks to Allah. Allahu Ghafur Allahu Rahim Allahu yuhibo el Mohsinin,
আমাদের মধ্যে অনেকেই চাই আমার ফ্রেন্ড সার্কেলে বা আমার ক্লাসে বা আমার কর্মস্থানে নিজেকে সবচেয়ে বেশি স্মার্ট দেখাক। তাদের জন্য এ পোস্ট।
অনেকে বলেন যেমন আছি তেমনই ভালো । ফ্যাশানেবল হওয়ার দরকার কি ? তাদের উদ্দেশ্যে অত্যন্ত সম্মানের সাথে একটা কথা বলতে চাই আপনি যেমন আছেন তাতে আপনি সন্তুষ্ট হলেও আপনার প্রিয়জন সন্তুষ্ট নাও হতে পারে। ফ্যাশান এবং স্টাইলের এ যুগে সবাইকেই যুগের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে হবে।
পৃথিবী পরিবর্তন হচ্ছে। আপনাকে পরিবর্তিত পৃথিবীর সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে হবে। আমরা একসময় প্রিয়জনকে চিটি লিখতাম। এখন কেউ চিটি লিখে্না। ফেসুবুকে বা মোবাইলে ম্যাসেজ পাঠায় ।
আপনাকে আপনার চারপাশের মানুষ গুলোকে নিয়ে বেচেঁ থাকতে হবে সুতরাং তাদের সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্য অনিচ্ছা সত্তেও মাঝে মাঝে নিজেকে পরিবর্তন করে নিতে হয়।
তাও যদি একান্তই আপনি আপনার মত থাকতে পছন্দ করেন তবে আমি আপনার ইচ্ছেকে সম্মান জানাই । কিন্তু টু বি ভেরি অনেস্ট আমরা সবাই চাই আমদের সবাই স্মার্ট বলুক । কেউ চাইবেনা অন্য একজনের কাছে নিজেকে কুৎসিত ভাবে প্রেজেন্ট করতে । সবাই চাই আমাদের আশে পাশের মানুষ বলুক আমদেরকে অনেক কিউট অনেক হ্যান্ডসাম এন্ড স্মার্ট দেখাচ্ছে।
কিন্তু কিউট , হ্যান্ডসাম বা স্মার্ট হওয়ার উপায় কি ? এ নিয়ে আজকের পোষ্টে সামান্য আলোচনা।
কয়েকটা বিষয়ের দিকে নজর দিলেই খুব অল্প সময়ের মধ্যে নিজেকে পরিবর্তন করে স্মার্ট ও হ্যান্ডসাম হয়ে অনেকের মধ্যে থেকে নিজেকে পৃথক করে নিতে পারবেন ।
১) এটিচুড এন্ড পারসোনালিটিঃ
ফার্স্ট অফ অল অবশ্যই অবশ্যই আপনাকে আত্নবিশ্বাসী হতে হবে
আপনি যদি জিম করে বডি বিল্ডার না হোন অথবা আপনার ফিগার যদি সুন্দর না হয়ে থাকে , আপনার হেয়ার কাট যদি সুন্দর নাও হয়ে থাকে, আপনার জুতা জোড়া যদি ক্লাসি নাও হয়ে থাকে তবুও শুধু মাত্র আত্নবিশ্বাসী হয়ে নিজেকে স্মার্ট ও হ্যান্ডসাম হিসেবে প্রেজেন্ট করতে পারেন। কাল্টিভেট দ্যা সেলফ কনফিডেন্ট । ওয়ার্ক টু এচিভ ইট এন্ড ফলো দ্যা স্টেপ্স ইন দিস সেকশান টু বিল্ড ইট ।
অবশ্যই সতর্ক হতে হবে যে আত্নবিশ্বাস্টা আপনার ভেতর থেকে আসুছে । অভিনয় বা ফেক করার চেষ্টা করবেন না ।
সোজা হয়ে দাড়াঁন । বাকা বা খুজোঁ হয়ে দাঁড়ালে আপনার মেরুদন্ডে তো সমস্যা হবেই মানুষ সহজেই ধরে নিবে আপনার মধ্যে কনফিডেন্স নেই। বসার সময়ও অনেকেই মাথা নিছু করে বাকা হয়ে বসেন ।
এটি একটি বদ অভ্যাস । দাঁড়ানো বা বসা যে কোন অবস্থাতেই স্ট্রেইট থাকুন ।
সবসময় হাসি মুখ থাকুন । হাসি আপনাকে একজন সুখি মানুষ হিসেবে উপাস্থাপন করবে এবং আপনাকে আত্নবিশ্বাসী করে তুলবে। কথায় আছে হাসি দিয়ে বিশ্ব জয় করা যায় ।
স্বাভাবিক ভাবেই গোমরা মুখের কাউকে দেখলে আমাদের মন মেজাজ দুইটাই অনেক সময় খারাপ হয়ে যায় । আমরা সবসময় হাসি খুশি মানুষগুলোকে বেশি পছন্দ করি। Smiling will make you appear happy. confident, and outgoing. It will also keep you from looking tired and in despair
কারো সাথে কথা বলার সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলুন। তাহলে যার সাথে কথা বলছেন সে বোঝে নিবে আপনি একজন আত্নবিশ্বাসী ব্যাক্তি । t's only polite when talking to someone to look them in the eye. Don't stare—look at different parts of their face occasionally, but beyond that, maintaining good eye contact will show confidence and self-assuredness on your end
২) ফ্যাশান এন্ড স্টাইলঃ ভালো কাপড় নির্বাচন করুন ।
ফ্যাশানেবল বা স্টাইলিশ হওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো ড্রেসাপ । হতে পারে আপনি অনেক ফ্যাশানেবল কিন্তু আপনি যে ড্রেসাপ করেছেন তাতে সন্তুষ্ট নন। ফলে আপনি আনইজি ফীল করবেন। আপনি কী ধরনের ড্রেস পড়তে ভালোবাসেন সেটা ফিগার আউট করুন । এতে করে আপনার মনের মত করে নিজেকে এক্সপ্রেস করতে পারবেন এবং আপনার পারসোনালিটি ভালো ভাবে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন।
স্টাইল সম্পর্কে জানুন এবং শিখুন ফ্যাশান ম্যাগাজিন গুলোতে নিয়মিত চোখ রাখুন । লক্ষ্য করুন বর্তমানে কোন কোন কাপড় গুলো জনপ্রিয়তা পেয়েছে। সেলিব্রেটি নিউজ পড়ুন এবং লক্ষ্য করুন তারা এখন কোন কোন ড্রেস পড়ছেন? আপনার চারপাশের মানুষদের মধ্যে যারা স্মার্ট বা ফ্যাশানেবল হিসেবে নিজেকে প্রমান করতে সক্ষম হয়েছেন তাদের দিকে নজর রাখুন। আপনার ক্লাসের বা এলাকার বা অফিসের সবচেয়ে স্মার্ট যে জন তার দিকে লক্ষ্য রাখুন এবং খেয়াল করুন তার ফ্যাশানে কি কি পরিবর্তন এসেছে। উয়িন্ডো শপিং এ যান ।
এটা আপনাকে একটা ধারনা দিবে এখন কোন স্টাইল চলছে এবং আপনি কোন কোন আইটেম পছন্দ করছেন আর কোনগুলো আপনার ভালো লাগছেনা বা অপছন্দ করছেন । আপনাকে ফ্যাশানেবল হওয়ার জন্য গুসি বা আমেরিকান ঈগল পড়তে হবে এমন কোন কথা নেই । আপনার ফিগারের সাথে ম্যাচ করে একেবারে নরমাল ড্রেসাপ করেও অনেকেরই জেলাসের কারন হয়ে যেতে পারেন। তবে অবশ্যই কাপড় ক্লিন এন্ড ওয়েল আইরন্ড হতে হবে। Ditch the brand-name clothes.Be confident and wear your clothes; don't let your clothes wear you! ফ্যাশান ম্যাগাজিন ক্যানভাস অথবা আইস টুডে কিনতে পারেন।
বুঝতে চেষ্টা করুন আপনি নিজেকে যতটা স্মার্ট মনে করছেন ততটা স্মার্ট আপনি নন মানুষ নিজের বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে রিপোর্ট করে এমন একট জরিপে দেখা গিয়েছে শতকরা ৫০ ভাগেরও বেশি মানুষ বিশ্বাস করে যে তারা এভারজের চেয়েও বেশি স্মার্ট। আপনি বুদ্ধিমত্তার সাধারন ডিস্ট্রিবিউশান সম্পর্কে সামান্য জ্ঞ্যানও যদি রাখেন সহজেই বুঝে নিতে সক্ষম হবেন যে গড়ে ৫০ ভাগেরও বেশি মানুষের পক্ষে এভারেজের চেয়ে বেশি বুদ্ধিমান হওয়া অসম্ভব । যখন আপনি বোঝতে সক্ষম হবেন আপনি কতটুকু জানেননা তখন আপনাকে অটোমেটিক্যালি স্মার্টার দেখাবে। একজন সত্যিকারের স্মার্ট ব্যাক্তি কখনোই যতটুকু জানেনা তার চেয়ে বেশি জানে এমন অভিনয় বা আচরন করেনা ।
৩) রিফ্লেক্টঃ
রাতে ঘুমানোর আগে আপনি সারাদিন কি কি করেছেন সেগুলো মনে করুন ।
একদম সকালে ঘুম থেকে উঠার পর থেকে ঘুমাতে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত যা যা করেছেন সব মনে করার চেষ্টা করুন। বোঝতে চেষ্টা করুন আপনি গতকালের চেয়ে আজকে ভীন্ন কোন কিছু করেছেন কিনা? রিফ্লেক্সান আপনার নলেজ, আচরন , এটিচুড , বিহেভিয়ার ইম্প্রোভ করতে সাহায্য করবে। যদি সারাদিনে কোন পাপ , মানুষকে কষ্ট দেওয়া , মানুষের সাথে অমানবিক আচরন করা ইত্যাদি করে থাকেন তবে প্রথমে যে মানুষটার সাথে অন্যায় করে কষ্ট দিয়েছেন তাকে সরি বলুন এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। এটা আপনাকে সবার কাছে সম্মানিত হতে ও ব্যাক্তি জীবনে সফল হতে সাহায্য করবে। এবং আপনি সহজেই অনেকের মধ্য থেকে পৃথক হয়ে উঠবেন।
৪) আপনার অন্ধ ধারনা গুলো দূর করতে আপনার বন্ধুদের সাহায্য নিনঃ মনে করুন আপনি এখন ক্লাসে । স্যার লেকচার দিচ্ছে। গত রাতে করা রিফ্লেক্সান ভুলে গিয়ে মনে করতে পারেন আপনি ক্লাসে অনেক স্মার্টলি প্রশ্ন করতে পারেনে যেটা আসলে আপনার ভুল ধারনা। আপনি যেভাবে চিন্তা করছেন ক্লাসে অন্যরা সেভাবে চিন্তা নাও করতে পারে। তারা মনে করতে পারে ক্লাসের শেষে টিচারকে প্রশ্ন করাই বেশি স্মার্টার ।
মনে রাখবেন স্মার্টনেস সম্পর্কে প্রত্যেকেরই একটা নিজ নিজ সঙ্গা আছে। সুতরাং আপনার ৩-৪ জন বন্ধুকে জিজ্ঞেস করুন আপনি নিজেকে কিভাবে উপাস্থাপন করেন। কোন কোন ওভার এক্টিং গুলো পরিহার করা উচিৎ এবং কোথায় আপনি ইম্প্রোভ করতে পারেন।
৫) আপনাকে আপনার নিজের সম্পর্কে চিন্তা করতে সক্ষম হতে হবেঃ এমনকি আপনি যদি এখন যেমন আছেন তেমন থাকতে পছন্দ করেন এবং আপনাকে পরিবর্তন করতে না চান তবে অন্যকে জানা ও দেখা এবং বোঝাটা তারা আপনার প্রতি কিভাবে রিএক্ট করে সেটা বোঝতে সাহায্য করবে। যা আপনাকে স্মার্টার করে তুলবে এবং অন্যদের মধ্য থেকে সিম্পেথেটিক করে তুলবে।
৬) ওপেন ইউর মাইন্ডঃ আপনাকে শিখতে হবে কিভাবে অন্যের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে হবে এবং বোঝতে হবে অনেক কিছুই শিখার বাকি আছে। ইউ কান্ট লার্ন ইফ ইউ ইনসিস্ট সাটেন থিংস অর লিসেন টু সাটেন পিপল। স্মার্ট হওয়া মানে সবাইকে সম্মানের সহিত ট্রিট করা এবং কোন কিছুর বা কোন একটা বিষয়ের অন্য দিক সম্পর্কেও জানা।
৭) কখন চুপ থাকতে হবে সেটা জানুনঃ সত্যিকারের বোকারাই শুধুমাত্র নিজেকে অনেক বুদ্ধিমান মনে করে। অতিরিক্ত কথা বলে নিজেকে একটা কিছু হিসেবে জাহিল করতে চায়।
যা সত্যি বিরক্তিকর এবং হাস্যকার। ক্ষেত্র বিশেষে চুপ থাকা আপনাকে অনেক বেশি স্মার্টার করে তুলবে। কোন একটা গোজবে কান দিয়ে সেটা সম্পর্কে বিস্তারিত না জেনে আপনি ওভার স্মার্ট হওয়ার জন্য ২-৩ টা মন্তব্য করলেন কিন্তু পরে যখন জানলেন সেটা গোজব এবং মিথ্যা তখন আপনার চেয়ে বোকা এবং আনস্মার্ট আর কে আছে বলুন ? প্রথমে চিন্তা করুন এবং সাইলেন্স থাকুন। মানুষ চিন্তাও করবেনা আপনি কতটা বোবা ছিলেন। কিন্তু সবাই এটা স্মরন করবে যে আপনি সে পরিস্থিতিতে চুপ থেকে কতটা স্মার্ট ছিলেন ।
৮) বই পড়ুনঃ স্মার্ট হওয়ার জন্য এটার খুব বেশি ইম্পর্টেন্ট আছে তা নয়। কিন্তু ভাল ও কোয়ালিটি বই পড়া শিখার ও জানার একটা ভালো মাধ্যম। একজন ব্যাক্তি যে দশ দিন ধরে কোয়ালিটি বই পড়ছে সে নিঃসন্দেহে স্মার্ট। আপনি সিম্পল ইন্টারেস্টিং কোন সাহিত্য বা পিলোসোফি পড়ার মাধ্যমে শুরু করতে পারেন।
৯) গ্রোমিংঃ খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ ।
নিয়মিত আপনার হাত ধুতে হবে । নখ গুলো কাটা থাকতে হবে এবং নখের ভেতরের ময়লা গুলো ক্লিন করতে হবে রেগুলার। দাত দিয়ে নখ কামড়ানোর বদঅভ্যাস থাকলে বাদ দিতে হবে।
আপনার হেয়ার ব্রাশ ক্লিন রাখুন । প্রতিদিন শেম্পু করুন।
চুল এবং চিরুনি দুটাই পরিষ্কার রাখতেই হবে। হেয়ার ব্রাশ না করে বাসা থেকে বের হবেননা । সময় নিয়ে হেয়ার ব্রাশ করুন। প্রয়োজনে জেল অথবা ক্রিম দিয়ে হেয়ার সেটাপ করুন। খুব বেশি জেল বা ক্রিম দেওয়ার দরকার নায় ।
খেয়াল রাখবেন জেল যেন মাথার তালুতে না লাগে।
আপনার স্কিনের যত্ন নিন । দিনে অন্তত দুবার মুখ ওয়াশ করতে হবে।
দিনে দুবার অন্তত দাত ব্রাশ করুন । যে কোন কিছু খাওয়ার বা পান করার পর কুলি করুন।
আপনার টাং ও ব্রাশ করুন অন্তত ১ মিনিট।
নিয়মিত গোসল করুন। কোন ভাবে যেন একদিনও গোসল মিস না হয়। গোসল করা ছাড়া ক্লিন এন্ড ফ্রেশ দেখানো অসম্ভব ।
১০) ভালো খাবার খেতে হবে নিয়মিত।
Eating healthy will help with many things such as keeping a good weight, avoiding cavities, having a good complexion, and being energetic । দিনে অন্তত ৮ ঘন্ঠা ঘুমানোর চেষ্টা করুন। সাউন্ড স্লীপ ছাড়া হ্যান্ডসাম স্মার্ট হওয়া অসম্ভব। Getting eight hours or more of sleep every night will do wonders for your complexion, energy and overall appearance. সম্ভব হলে সামান্য হলেও নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
আমার এই সিরিজের পরবর্তী পোস্ট "আপনার ভালোবাসার মানুষটিকে কি করে নিজের করে নিবেন ? " সে বিষয়ে ।
আশা করছি পড়ে ভালো লাগবে
১ম পর্ব
২য় পর্ব
পোস্ট যারা পড়ছেন তারা ১ম ও ২য় পর্ব অবশ্যই পড়বেন
ঈদ মোবারক টু ইউ এন্ড ইউর ফ্যামিলি
[ ট্রান্সলেটেড ফম ইন্টারনেট]
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।