যার লাগি ছুটে গেছি নির্দয় মসুদ চীনা তাতারের দলে, আর্ত কোলাহলে তুলিয়াছি দিকে দিকে বাধা বিঘ্ন ভয়- আজ মনে হয় পৃথিবীর সাঁজদীপে তার হাতে কোনোদিন জ্বলে নাই শিখা -শুধু শেষ নিশীথের ছায়া-কুহেলিকা শুধু মেরু-আকাশের নীহারিকা, তারা
অফিস আর বাসা এটা প্রায়ই নিয়মিত রুটিন।ছোট বেলায় যেমন রোজ স্কুলে যেতাম একইরকম যেন শুধু সময়টা তফাৎ তখন দুপুর হতো আর এখন হয় সন্ধ্যা।এখন সন্ধ্যা নামলে দিনের আলোটাও নিভে যায় হঠাৎ করে।এমনি একদিন, অফিস ফেরার পথে রিকশা খুঁজছি...ব্যাটারি চালিত রিকশায় আমি উঠতে চাইনা তবুও কেন সেদিন অর্শ্ব গতির সেই যানে সওয়ার হয়েছিলাম কে জানে,ফলাফল...কিছুদূর এসেই দেখি আমার রিকশা উপস্থিত হওয়ার আগেই আরো দুটো রিকশা মুখোমুখি সংর্ঘষে চিটপটাং হয়ে আছে আর আমার রিকশা পড়বি তো পড় মালির ঘাড়ে কিছু বুঝে উঠার আগেই দেখি আমার হাঁটু বেয়ে অজস্র ধারায় রক্ত ঝরছে।এই নিয়ে তৃতীয় বারের মতে রিকশা একসিডেন্ট!...আর কার কিছু হলো জানিনা সেই আঘাতে হাসপাতাল হাটুতে সেলাই একটানা অর্ধমাস সেই পা সোজা করে রাখা...বিছানায় একটানা সাতদিন কাটানো..জীবনে প্রথমবার এমন করুন সঞ্চয়!!....একটানা চাকরির দুই বছরে এমন ছুটিও মেলেনি কখনো..বিছানায় বসে ছবিটা এঁকেছিলাম এটুকু অর্জন বলা চলে....
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।