আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

মাআ’জামা শানূহু, ছহেবে আসমাউল হুসনা, সাইয়্যিদুল মাখদূম, ছহিবুল খাতাম, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুবারক বিলাদতপূর্ব পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার ফযীলতপূর্ণ ১২ রাত্রি



“(হে হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!) নিশ্চয়ই আমি আপনাকে কাওছার দান করেছি। ” (পবিত্র সূরা কাওছার শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ১)
আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খতামুন্ নাবিয়্যীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি দুনিয়ায় আগমন করেন পবিত্র ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ। উনার আবির্ভাবের এই মাসের প্রথম বার দিনের ঘটনা ঐতিহাসিক ওয়াকিদী বর্ণনা করেন।
* “ওয়াকিদী বর্ণনা করেন, পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাসের প্রথম রাত যখন সমাগত হলো তখন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আম্মাজান আলাইহাস সালাম উনার অন্তর মুবারকে সুখ ও আনন্দানুভূতি সৃষ্টি হলো। ”
* “পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার দ্বিতীয় রাতে উনাকে বাসনা বাস্তবায়নের সুসংবাদ প্রদান করা হলো।


* “পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ মাস উনার তৃতীয় রাতে, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম উনাকে কেউ একজন জানালেন, “হে হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম! সময় নিকটবর্তী হয়েছে উনার আগমনের, যিনি সকলের প্রশংসায় ও কৃতজ্ঞতায় চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন। ”
* “পবিত্র রবীউল আউওয়াল শরীফ উনার চতুর্থ রাতে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি উচ্চ কণ্ঠে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের তাসবীহ-তাহলীল শুনতে পেলেন। ”
* “পঞ্চম রাতে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি স্বপ্নে দেখলেন, হযরত ইব্রাহীম খলীলুল্লাহ আলাইহিস্ সালাম উনাকে। তিনি বলছেন, “আমি আপনাকে সুসংবাদ প্রদর্শন করছি সেই মহিমান্বিত নবী ছল্লাল্লাহু উনার আগমনের যিনি নূরের অধিকারী। যিনি উজ্জ্বল প্রভা, কল্যাণ, সম্মান ও প্রশংসার অধিকারী।


* “ষষ্ঠ রাতে চরম প্রশংসার অধিকারী উনার জন্য বিভিন্ন স্থান হতে নূরসমূহ প্রকাশ পেল। ”
* “সপ্তম রাতে হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম উনার গৃহে একত্রিত হতে লাগলেন। এতে উনার অন্তর মুবারকে আনন্দের ধারা বইতে লাগল। ”
* “অষ্টম রাতে এক আনন্দবার্তা ঘোষিত হতে লাগল। উনার আগমনের সময় ঘনিয়ে এলো।


* “নবম রাতে এক মমতাময়ী কণ্ঠস্বর করুণা ও মমতার আওয়াজ দিল। এতে উনার (উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম) সকল দুশ্চিন্তা ও কষ্টক্লেশ দূর হয়ে গেল। ”
* “দশম রাতে খাইফ ও মিনা আনন্দিত হল। ”
* “একাদশ রাতে আসমান ও যমীনবাসী উনার আগমন বার্তার কথা একে অপরের সাথে আলোচনা করতে লাগল। ”
* “আর ১২ই রবীউল আউওয়াল শরীফ রাতের অবস্থা বর্ণনায় সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, এটা ছিল চন্দ্রের আলোয় আলোকিত রাত্র।

কোনো প্রকার অন্ধকার ছিল না চারপাশে। সে সময়ে হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার সন্তানাদিদের নিয়ে হারাম শরীফ উনার দিকে গমন করেন। তিনি পবিত্র বাইতুল্লাহ শরীফ উনার ভাঙা দেয়াল মেরামত করতে যান। সে সময় আমার নিকট কোন নারী বা পুরুষ কেউই ছিল না। আমার নিঃসঙ্গতার জন্য আমি কাঁদছিলাম।

হায়! কোনো মহিলাই আমার সহযোগিতায় নেই। আমার জন্য কোনো একান্ত সাথীও নেই যিনি আমাকে সান্তনা দিবেন। কোনো দাসীও নেই যে আমার মনোবল অটুট রাখবে।
অতঃপর সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমি তাকালাম বসতবাড়ীর এক কোনায়। সহসাই উহা উম্মোচিত হলো এবং চারজন মহিলা বের হয়ে এলেন।


“উক্ত চারজন মহীষী সুউচ্চ ছিলেন যেন উনারা চন্দ্র। উনাদের চারদিকে আলো আর আলো। আবদে মানাফ বংশের সহিত সাদৃশ্য রাখেন উনারা। অতঃপর উনাদের প্রথম জন এগিয়ে এলেন এবং তিনি বললেন, হে আমিনা আলাইহাস সালাম! আপনার মতো কে আছে? আপনি যে সাইয়্যিদ, রবিয়া ও মুদার গোত্রের সাইয়্যিদ উনাকে পবিত্র রেহেম শরীফে ধারণ করেছেন। অতঃপর তিনি উনার ডানদিকে বসলেন।

তখন আমি (সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম) উনাকে প্রশ্ন করলাম, আপনি কে? তিনি বললেন, আমি হযরত হাওয়া আলাইহাস সালাম, মানবজাতির মাতা। অতঃপর দ্বিতীয়জন এগিয়ে এলেন। তিনি বললেন, আপনার মতো কে আছেন? হে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম! আপনিতো পবিত্র রেহে শরীফ-এ ধারণ করেছেন পুত-পবিত্র জ্ঞানভান্ডারের রহস্যকে, রতœরাজির সাগরকে, নূরের ঝলককে, সুস্পষ্ট তত্ত্বজ্ঞানীকে। অতঃপর তিনি বামদিকে উপবেশন করলেন। তখন আমি উনাকে বললাম, আপনি কে? তিনি বললেন, আমি হযরত সারাহ আলাইহাস সালাম, হযরত ইব্রাহীম খলীল আলাইহিস সালাম উনার আহলিয়া।


“অতঃপর তৃতীয়জন এগিয়ে এলেন এবং বললেন, ইয়া সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম! আপনারতো কোন মিছালই হয় না। আপনি যে চির প্রত্যাশার হাবীবে খোদা উনাকে পবিত্র রেহেম শরীফ-এ ধারণ করেছেন যিনি প্রশংসা ও গুণগানের লক্ষ্যস্থল। অতঃপর তিনি আমার পিঠের দিকে বসলেন। আমি বললাম, আপনি কে? তিনি বললেন, আমি হযরত আছিয়া বিনতে মুযাহিম আলাইহাস সালাম। (ফিরআউনের স্ত্রী)
এরপর চতুর্থজন এগিয়ে এলেন।

তিনি অন্যদের তুলনায় বেশি উজ্জ্বলতার অধিকারী ছিলেন। তিনি বললেন, হে সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম! আপনার কোন তুলনা হয় না। আপনি পবিত্র রেহেম শরীফ-এ ধারণ করেছেন অকাট্য দলীলের অধিকারী ব্যক্তিত্ব উনাকে, যিনি পবিত্র মু’জিযা শরীফ, পবিত্র আয়াত শরীফ ও পবিত্র দালায়িলের অধিকারী, যিনি যমীন ও আসমানবাসীদের সর্দার। উনার উপর মহান আল্লাহ পাক উনার সর্বোত্তম ছলাত এবং পরিপূর্ণ সালাম। তারপর তিনি আমার নিকটে বসলেন।

আর আমাকে বললেন, হে হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম! আপনি আমার উপর হেলান দিন। আমার উপর পূর্ণ আস্থা রাখুন। আমি তাকে প্রশ্ন করলাম। আপনি কে? তিন বললেন, আমি হযরত মরিয়ম বিনতে ইমরান আলাইহাস সালাম। আমরা আপনার ধাত্রী এবং হাবীবুল্লাহ মুস্তফা ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে গ্রহণকারী।


সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, উনাদের উপস্থিতিতে আমার শঙ্কাভাব দূর হলো। আর আমি দেখতে লাগলাম, দীর্ঘ বাহুবিশিষ্ট জনেরা আমার নিকট দলে দলে আসছেন। আমি আমার গৃহের দিকে তাকালাম, এখানে নানান ভাষায় বৈচিত্র্যপূর্ণ দূর্বোধ্য কথা আমি শুনতে পেলাম। এসব কথা বার্তায় সুমিষ্ট ভাষায় কথাগুলো বেশি মনে হচ্ছিলো। সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমি সে সময় লক্ষ্য করলাম, দলে দলে হযরত ফেরেশ্তা আলাইহিমুস সালাম উনারা আমার ডানে-বামে উড়ছেন।

তখন মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত জিবরীল আলাইহিস্ সালাম উনাকে আদেশ মুবারক করলেন, হে হযরত জিবরীল আলাইহিস্ সালাম! রূহসমূহকে পবিত্র পানীয় উহার পাত্রের নিকট শ্রেণীবদ্ধ করুন। হে রিদ্বওয়ান আলাইহিস সালাম! পবিত্র জান্নাত উনার নবোদভিন্না হুরগণকে নতুন সাজে সজ্জিত কর আর পবিত্র মেশকের সুগন্ধি ছড়িয়ে দাও। সারা মাখলূক্বাতের যিনি মহান ব্যক্তিত্ব সেই হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আবির্ভাব উপলক্ষে। ”
হে হযরত জিবরীল আলাইহিস্ সালাম! বিছিয়ে দিন নৈকট্য ও মিলনের জায়নামায সেই মহান ব্যক্তিত্বের জন্য যিনি নূরের অধিকারী, উচ্চ মর্যাদার এবং মহামিলনের। হে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম! দোযখের খবরদার ফিরিশতা হযরত মালিক আলাইহিস্ সালাম উনাকে আদেশ করুন যেন সে দোযখের দরজাসমূহ বন্ধ করেন।

হে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম! সম্মানিত জান্নাত উনার তত্ত্বাবধায়ক ফেরেশতা হযরত রিদ্বওয়ান আলাইহিস্ সালাম উনাকে বলুন যেন সে সম্মানিত জান্নাত উনার দরওয়াজাসমূহ উন্মুক্ত করেন। হে হযরত জিব্ররীল আলাইহিস সালাম! হযরত রিদ্বওয়ান আলাইহিস সালাম উনার পোশাক (অনুরূপ পোশাক) পরিধান করুন। হে জিবরীল আলাইহিস সালাম! যমিনের বুকে গমন করুন সুসজ্জিত, কাছের ও দুরের সকল হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের সহকারে। হে হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম! আসমান-যমীনের চারপাশে ঘোষণা দিন সময় ঘনিয়ে এসেছে। মুহিব ও মাহবূব উনাদের মিলনের, তালিব ও মাতলূবের সাক্ষাতের অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার সাথে উনার হাবীবে পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার যে পবিত্র মি’রাজ শরীফ হবে তার সময় নিকটবর্তী হলো উনার আবির্ভাবের মাধ্যমে।


“অতঃপর হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি হুকুম বর্ণনা করলেন যেমনটি মহান আল্লাহ্ জাল্লাজালালাহু আদেশ মুবারক করলেন। এক জামায়াত হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে পবিত্র মক্কা শরীফ উনার পাহাড়ে দায়িত্ব দিলেন। উনারা পবিত্র হারাম শরীফ উনার দিকে নজর রাখলেন। তাদের পাখাসমূহ যেন সুগন্ধিযুক্ত সাদা মেঘের টুকরা। তখন পাখীসমূহ তাসবীহ্ করতে লাগল এবং উম্মুক্ত প্রান্তরে বনের পশুগুলো সহানূভুতির ডাক, আশার ডাক দিতে লাগলো।

এসব কিছুই সেই মহান মালিক জলীল জাব্বার মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন উনার আদেশ মুবারক মোতাবিক হলো। ”
ত্বহিরা, তইয়্যিবা, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, অতঃপর মহান আল্লাহ পাক তিনি আমার চোখ মুবারক উনার পর্দা অপসারিত করলেন। আমি দেখতে পেলাম শাম দেশের বসরা নগরীর প্রাসাদসমূহ। আর আমি দেখলাম তিনটি পতাকা। একটি পতাকা পূর্ব প্রান্তে, আরেকটি পতাকা পশ্চিম প্রান্তে এবং তৃতীয়টি পবিত্র কা’বা শরীফ উনার ছাদ মুবারকে।


ত্বহিরা, তইয়্যিবা, সাইয়্যিদাতু নিসায়িল আলামীন, উম্মু রসূলিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, আমি যখন এ অবস্থায় উপনীত তখন আমি দেখলাম, আমি পাখিদের একটি দলে যে পাখিদের চক্ষুগুলো স্বর্ণাভ, ডানাগুলো বৈচিত্রময় রঙ বেরঙের ফুলের মতো। সেগুলো আমার কক্ষে প্রবেশ করলো। মণিমুক্তার মতো। এরপর উক্ত পাখীগুলো মহান আল্লাহ্ পাক উনার ছানা-ছিফত মুবারক করতে লাগল আমার চারপাশে। আমি উত্থিলিত রইলাম এ অবস্থায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা।

আর হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনারা আমার নিকট দলে দলে আসতে লাগলেন। আর উনাদের হাতে ছিল আগরদান-স্বর্ণাভ ও রৌপ্য নির্মিত। আর তারা সুগন্ধি ধুম্র ছড়াচ্ছিল। সেই সাথে তারা উচ্চ কণ্ঠে সম্মানিত রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি, মর্যাদাবান হাবীব উনার প্রতি ছলাত ও সালাম পাঠ করছিলো। তাদের কণ্ঠে সৌজন্যতার ও মহানুভবতার ভাব স্পষ্ট ছিল।


ত্বহিরা, তইয়্যিবা হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম তিনি বলেন, চন্দ্র আমার মাথার উপর চলে এলো তাবু মাথার উপর থাকার মতো। আর তারকারাজি আমার মাথার উপর সুদৃশ্য মোমবাতির ন্যায়। সে অবস্থায় আমার নিকট ছিলো দুধের ন্যায় শুভ্র সুগন্ধিময় পানীয়। যা ছিল চিনি ও মধুর চেয়ে মিষ্ট এবং বরফের চেয়ে বেশি ঠা-া। তখন আমার খুব পিপাসা লেগেছিল।

আমি উহা গ্রহণ করলাম ও পান করলাম। এর চেয়ে অধিক কোনো সুপেয় আগে পান করিনি। এটা থেকে আমার মধ্যে প্রকাশ পেল মহিমান্বিত নূর মুবারক উনার ছটা। আমি লক্ষ্য করলাম এক সাদা পাখি আমার কক্ষে প্রবেশ করেছে। উহা আপন ডানা মেলে আমার কক্ষ অতিক্রম করে চলে গেল।

(আন্ নি’য়মাতুল কুবরা আলাল আলাম)

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।