চাঁদাবাজি, রাতে ডাকাতি বন্ধ ও রাস্তা সংস্কারের দাবিতে সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়কে ট্রাক ধর্মঘট অব্যাহত রয়েছে। চার দিন ধরে লাগাতার ধর্মঘটের ফলে স্থবিরতা নেমে এসেছে পাথর ব্যবসায়। দেশের সর্ববৃহৎ পাথর কোয়ারি ভোলাগঞ্জ থেকে বন্ধ হয়ে গেছে পাথর সরবরাহ। ফলে পাথর উত্তোলন, পরিবহন ও ভাঙার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অর্ধলক্ষাধিক শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন। সিলেটের পাথর ব্যবসায়ীরা জানান, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার সীমান্তবর্তী কোয়ারি ভোলাগঞ্জ থেকে পাথর সংগ্রহ করে তা সিলেট সদর, কোম্পানীগঞ্জ ও গোয়াইনঘাটের বিভিন্ন স্থানের ক্রাসার মেশিনে ভেঙে সারা দেশে সরবরাহ করা হয়। কিন্তু সিলেট-কোম্পানীগঞ্জ সড়কে অনির্দিষ্টকালের ট্রাক ধর্মঘট চলায় পাথর সরবরাহ সম্ভব হচ্ছে না। কোয়ারি থেকে যেমনি বোল্ডার পাথর আসছে না, তেমনি ক্রাসার মিলে মজুদ ভাঙা পাথরও বিক্রি করা যাচ্ছে না। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। ভোলাগঞ্জের পাথর ব্যবসায়ী জয়নাল আহমদ জানান, ধর্মঘটের কারণে ক্রাসার মিলগুলো পাথর নিতে পারছে না। ফলে কোয়ারি থেকে পাথর উত্তোলন প্রায় বন্ধ রয়েছে। এতে প্রায় ৩০ হাজার শ্রমিক বেকার হয়ে পড়েছেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।