ম্যাডামঃ এই মেয়ে তুমি হিজাব পড়ে ক্লাস করছ কেন? তুমি জাননা হিজাব করা মেয়েদের আমার মনে হয় ক্ষ্যাত, প্যাকেট করা।
ছাত্রীঃ ম্যাডাম, আপনিও তো শাড়ি পড়েই পড়াচ্ছেন। আপনার প্যাকেটের সাথে আমার প্যাকেটের তো খুবি অল্প ডিফারেন্স। শুধু চুল আর হাতের।
ম্যাডামঃ শাড়ি পড়বনা মানে? কি বল এসব।
তো ইজ্জত আর সম্ভ্রমের ব্যাপার আছেনা?
ছাত্রীঃ ঠিকই ধরেছেন ম্যাডাম। মুসলিমাহদের ইজ্জত আর সম্ভ্রম আপনাদের থেকে বেশি তো, তাই আরেকটু বেশি কাপড় পড়তে হয়। যার ইজ্জত যত কম তারা কাপড়ও তত কম।
ম্যাডামঃ তুমি কি জাননা হিজাব হছে পরাধীনতার প্রতীক। এখনই খুলে ফেল!!
ছাত্রীঃ ম্যডাম, কাপড় এর পরিমান যদি স্বাধীনতা আর পরাধীনতার মাপকাঠি হয়, তাহলে দেখা যাচ্ছে, আপনিও তো আমার থেকে খুব একটা বেশি স্বাধীন না।
যদি স্বাধীনতার কথাই বলতে হয়, তাহলে ম্যাডাম আপনি পুরোপুরি স্বাধীন হয়ে আসুন। তখন বোধহয় আপনার মুখে স্বাধীনতার বুলি আরো বেশি মানানসই হবে।
ম্যাডামঃ তোমাদের এইসব কাপড় হল মধ্যযুগীয়। আধুনিকতা বিবর্জিত।
ছাত্রীঃ দুঃখিত ম্যাডাম, আপনি আবারো একটি ইল লজিক উপস্থাপন করলেন।
কাপড় দিয়ে যদি যুগের বিচার করতে হয়, তাহলে তো আদিম যুগের গুহাবাসিনিদের বোধহয় সবচেয়ে কম কাপড় ছিল। আর যদি আধুনিকতার প্রশ্ন তুলেন, তাহলে বলতে হয় বর্তমান কালেও বনে বাদাড়ে ঘুরে বেড়ানো অসভ্য জাতিরাই কম কাপড় এবং কিছু ক্ষেত্রে পড়েওনা।
ম্যাডামঃ উফফ, তোমার মত মস্তিষ্ক অবরুদ্ধ, অন্তঃসারশূন্য মেয়ের ক্লাস নেয়া আমার পক্ষে সম্ভব না। তোমার মত মেয়েদের ক্লাস নেবে তেঁতুল হুজুররা।
ছাত্রীঃ এতক্ষনে একটা উচিত কথা বললেন ম্যাডাম।
হুজুররা ক্লাস নিলে বোধহয় আমাদের ক্যাম্পাসে এত ছাত্রী ধর্ষণ, নিপীড়ন আর হতোনা। ধর্ষণের সেঞ্চুরি করে মিষ্টি বেলানোর সাহসও কেউ করতোনা। আর হুজুররা ক্লাস নিবে নাতো কি অমি পিয়ালরা নেবে?
-----
পুরোই কাল্পনিক বাৎচিত। কোন মৃত বা জীবিত ব্যাক্তির সাথে এই লেখা সম্পর্কিত নয়। এই লেখা পড়ে কেউ ক্রনিক ডিসেন্ট্রি, ডায়রিয়া, ডায়াবেটিস সহ জটিল রোগে আক্রান্ত হলে লেখক দায়ী থাকবেনা।
Collected From
Brother
Abu Muaz
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।