তিনি বলেছেন, “ভবিষ্যতে টেকসই শিল্পায়নের লক্ষ্য নিয়ে বর্তমান সরকার কাজ করছে। এর জন্য প্রচুর জায়গা প্রয়োজন হবে। তাই জাতীয় স্বার্থ বিবেচনা করে বর্তমান সরকার রাষ্ট্রায়ত্ত কোনো শিল্প-কারখানা বিক্রি করবে না। ”
বুধবার বাংলাদেশ চিনিকল আখ চাষি ফেডারেশন নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে শিল্পমন্ত্রী এ সিদ্ধান্তের কথা জানান বলে সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে বলা হয়েছে।
এই বকেয়া দ্রুত পরিশোধের জন্য শিল্পমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তারা। প্রয়োজনে আখের পাওনা টাকার পরিবর্তে সরকার নির্ধারিত মূল্যে চিনি বরাদ্দের দাবি জানান চাষিরা।
শিল্পমন্ত্রী আমু বলেন, “বিএমআরই ও পণ্য বৈচিত্র্যকরণের মাধ্যমে রাষ্ট্রায়ত্ত লোকসানি কারখানাগুলোকে লাভজনক করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। ”
আখ চাষিদের পাওনা পরিশোধসহ অন্যান্য সমস্যা সমাধানে পর্যায়ক্রমে উদ্যোগ নেয়া হবে বলে নেতাদের আশ্বাস দেন তিনি।
শিল্প মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে শিল্প সচিব মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহ্, বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প কর্পোরেশনের (বিএসএফআইসি) চেয়ারম্যান মাহমুদউল হক ভূঁইয়া, বাংলাদেশ চিনিকল আখ চাষি ফেডারেশনের সভাপতি মাজাহারুল হক প্রধান ও সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী বাদশা।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।