ডিজেল ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট (ডেমু) ট্রেন চালুর ৯ মাসেও যাত্রী সংকট কাটেনি। যাত্রীর সংখ্যা বাড়াতে রেল কর্তৃপক্ষ প্রচার-প্রচারণা চালালেও কাজ হচ্ছে না। এই যাত্রী সংকটের কারণে ক্রমাগত লোকসানের পাল্লা ভারী হচ্ছে। ৩০০ ধারণ ক্ষমতার বিপরীতে কোনো রুটে যাত্রী থাকেই না বললে চলে। গত বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম-ফৌজদারহাট-সল্ডগোলা রুটে মাত্র সাতজন যাত্রী ছিল। এতে যাত্রী ভাড়া বাবদ ১০৫ টাকা আয় হলেও খরচ হয় ৩০ হাজার টাকার বেশি। রেল সূত্রে জানা যায়, গত ৫ ফেব্রুয়ারি বিভাগীয় রেলওয়ে ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) দফতর থেকে চট্টগ্রামের সার্কুলার ট্রেন-১ ও ২ এ গড়ে ১০ থেকে ১৫ জন যাত্রী হচ্ছে উল্লেখ করে রুট পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে। পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (জিএম) মোহাম্মদ মকবুল আহম্মদ বলেন, যাত্রীর সংখ্যা বাড়ানোর চেষ্টা চলছে। যাত্রী আকৃষ্টে প্রচার, সময়সুচি পরিবর্তন, ওঠানামা ও পরিবহনের অসুবিধাগুলো চিহ্নিত করে রুট সম্প্রসারের চিন্তা চলছে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।