কোনো কারণবশত পিত্তকোষে বা পিত্তবাহী নালিতে পিত্তরস জমাট বেঁধে পাথর বা কণার আকার ধারণ করে, এটাকে পিত্তপাথরি বলে। রক্তে চর্বি বা cholesterol-এর পরিমাণ বেশি হলে পিত্তপাথরি হতে পারে। পুরুষদের তুলনায় নারীরা এ রোগে বেশি
আক্রান্ত হন। এছাড়া আহারাদির দোষে বা খাবারের কারণে পিত্তকোষ বা নালির প্রদাহের কারণে এই রোগ বেশি হয়। হলে কখনো কখনো লক্ষণ প্রকাশ পায়, আবার কখনো কখনো কোনো লক্ষণ নাও দেখা দিতে পারে।
এ রোগে সাধারণত যেসব লক্ষণ দেখা
যায় তা হলো পেটের উপরের দিকে ডান পাশে (abdominal cavity) তীব্র ব্যথা, জ্বর, পেট ফাঁপা, বমি বমি ভাব, পিঠের scapula দুটির মাঝে ব্যথা ছড়িয়ে পড়ে। X-ray abdomen এবং Blood CBC এর ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মাধ্যমে পিত্তপাথরি নির্ণয় করা হয়। প্রাথমিক অবস্থায় এর চিকিৎসা না করলে পরবর্তীতে পিত্তনালিতে ক্যানসার দেখা দিতে পারে। প্রাথমিক অবস্থা থেকেইচিকিৎসা করলে এই রোগ হতে সহজেই আরোগ্য লাভ হয়।
অধ্যক্ষ ডা. আবুল কালাম
সিনিয়র কনসালটেন্ট
হোমিওপ্যাথিক ফাউন্ডেশন
হাসপাতাল, ঢাকা।
ফোন : ০১৯২৮৭০৫০৩০
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।