মুখ গহ্বরের দুই পাশে টনসিল থাকে, আমরা যা খাই সেগুলোকে পিচ্ছিল করার জন্য তরল পদার্থ নিঃসরণ করে। এতে করে খুব সহজেই খাদ্যদ্রব্য খাদ্যনালী দিয়ে পাকস্থলীতে চলে যায়। নতুন নতুন ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসের সঙ্গে লড়াই করে যখন টনসিল হেরে যায় তখন নিজেই কাবু হয়ে ইনফেকটেড বা প্রদাহের সৃষ্টি হয়। কিছু ব্যাকটেরিয়া যখন খাদ্যের সঙ্গে মিশে শরীরে প্রবেশ করে ক্ষতি করার সম্ভাবনা থাকে। সেগুলোকে ধ্বংস করার জন্য টনসিল থেকে এক ধরনের তরল রস বের হয়।
টনসিলের প্রদাহকে টনসিলাইটিস বলে। উপসর্গ : জিহ্বায় ক্ষত বা ফাটা, গন্ধযুক্ত শ্বাস-প্রশ্বাস, স্বরভঙ্গ, গলায় ঘাসহ টনসিল স্ফীতি, ঢোক গিলতে কষ্ট হয়, মাথা ব্যথা, মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া, খক খক করে গলা পরিষ্কার করা ইত্যাদি।
কারণসমূহ : পুষ্টির অভাব, আইসক্রিম, অতিরিক্ত ফ্রিজের পানি পান করা টনসিলের জন্য ক্ষতির কারণ হতে পারে। স্যাঁতসেঁতে স্থানে বাস করলে, রোদ থেকে এসে ঠাণ্ডা পানি পান করলে। গলা ব্যথা হলেই
টনসিল বেড়েছে ভাবা ভুল।
অধ্যক্ষ ডা. মো. আবুল কালাম
কনসালটেন্ট, হোমিওপ্যাথিক
ফাউন্ডেশন হাসপাতাল, ঢাকা।
ফোন : ০১৯২৮৭০৫০৩০
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।